scorecardresearch
 

Dhupguri By Election 2023: পঞ্চায়েত হিংসা থেকে সেটিং, ধূপগুড়িতে TMC-কে তীব্র নিশানা সেলিম-অধীরের

ধূপগুড়ি বিধানসভা উপ নির্বাচনে বামফ্রন্ট মনোনীত এবং জাতীয় কংগ্রেস সমর্থিত সিপিএম প্রার্থী ঈশ্বর চন্দ্র রায়ের সমর্থনে জনসভা করেন তাঁরা। বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি ও তৃণমূলকে একযোগে আক্রমণ শানিয়েছেন দুই নেতা।

Advertisement
পঞ্চায়েত হিংসা থেকে সেটিং, ধূপগুড়িতে TMC-কে তীব্র নিশানা সেলিম-অধীরের পঞ্চায়েত হিংসা থেকে সেটিং, ধূপগুড়িতে TMC-কে তীব্র নিশানা সেলিম-অধীরের
হাইলাইটস
  • শুক্রবার ধূপগুড়িতে ভোটপ্রচারে একমঞ্চে অধীর চৌধুরী ও মহম্মদ সেলিম
  • সিপিএম প্রার্থী ঈশ্বর চন্দ্র রায়ের সমর্থনে জনসভা করেন তাঁরা

একদিকে মুম্বইয়ে ইন্ডিয়া জোটে বৈঠকে তৃণমূল, কংগ্রেস ও সিপিএম। আর বাংলায় সেই তৃণমূলের বিরুদ্ধেই এককাট্টা লড়াইয়ে সিপিএম ও কংগ্রেস। শুক্রবার ধূপগুড়িতে ভোটপ্রচারে একমঞ্চে অধীর চৌধুরী ও মহম্মদ সেলিম। ধূপগুড়ি বিধানসভা উপ নির্বাচনে বামফ্রন্ট মনোনীত এবং জাতীয় কংগ্রেস সমর্থিত সিপিএম প্রার্থী ঈশ্বর চন্দ্র রায়ের সমর্থনে জনসভা করেন তাঁরা। বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি ও তৃণমূলকে একযোগে আক্রমণ শানিয়েছেন দুই নেতা।

পঞ্চায়েত নির্বাচনে হিংসার প্রসঙ্গ তুলে অধীর বলেন, 'পঞ্চায়েত ভোটের ঘোষণার পর থেকেই সন্ত্রাস শুরু হয়েছিল। তৃণমূল সন্ত্রাস শুরু করেছিল। সেটা আজও চলছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে সাধারণ মানুষকে অংশ নিতে দেওয়া হয়নি। ৭০-৭৫ জন মানুষ খুন হয়েছেন। সবকিছুই আপনারা নিজের চোখে দেখেছেন। মানুষের মতামত ব্যক্ত করার অধিকার এ রাজ্যের সরকারি দল তৃণমূল কেড়ে নিয়েছে সন্ত্রাস করে। তৃণমূলের হার্মাদ ও পুলিশের যৌথ আক্রমণ ও সন্ত্রাসের কারণে বাংলার মানুষ দিশেহারা। গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করার অধিকার হারিয়েছেন মানুষ।'

তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ শানান মহম্মদ সেলিমও। কয়লা পাচার মামলা নিয়ে নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও ছিলেন তাঁর নিশানাতে। মোদী-মমতা সেটিং তত্ত্ব উসকে দিয়ে সেলিম বলেন, 'ভাইপোকে কেন বিদেশে যেতে সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে? ভাইপো দেশ-বিদেশ ঘুরে কয়লার টাকা পাচার করবেন, আর হাইকোর্ট বলবে কেন তাঁকে ডাকছেন না, জেরা করছেন না। আর মোদী-দিদি-সিবিআই তারা কোনও ব্যবস্থা নেবে না। মানুষ তাহলে কোথায় যাবে?

 সেলিম আরও বলেন, 'অনেক সাংসদ আছেন, তাঁরা বিজেপির না তৃণমূলের কেউ বলতে পারবেন না। এইমস মোদী-দিদি সেটিংয়ের কারণে রায়গঞ্জ থেকে কল্যাণীতে চলে গেছে। তৃণমূলে যারা পচে গেছে তারাই বিজেপি হয়েছে। লুঠের টাকা বিজেপি ও তৃণমূল নেতাদের অ্যাকাউন্টেই ঢুকেছে।' পাল্টা তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, 'অধীর চৌধুরী, মহম্মদ সেলিমরা বিজেপির দালালি করছেন, বাংলায় বিজেপির দুই ভাই, সিপিএম ও কংগ্রেস।' 

Advertisement

Advertisement