Dinhata Suspense: ঘরে ঘুমোচ্ছে দুই শিশু, দরজার সামনে মায়ের গুলিবিদ্ধ দেহ; স্বামী নিখোঁজ দিনহাটায় রহস্য

Dinhata Suspense: যখন ওই মহিলাকে উদ্ধার করা হচ্ছে, তখন ঘরের ভিতরে বিছানায় ঘুমিয়েছিল মহিলার দুই শিশু। ফলে রহস্যের পর রহস্য় দেখা দিয়েছে। ওই বধূ এখনও কথা বলার পরিস্থিতিতে নেই। তিনি কিছুটা সুস্থ হলে আসল বিষয়টি জানা যাবে বলে মনে করছেন সকলে। 

Advertisement
ঘরে ঘুমোচ্ছে দুই শিশু, দরজার সামনে মায়ের গুলিবিদ্ধ দেহ; স্বামী নিখোঁজ দিনহাটায় রহস্যঘরে ঘুমোচ্ছে দুই শিশু, দরজার সামনে মায়ের গুলিবিদ্ধ দেহ; স্বামী নিখোঁজ দিনহাটায় রহস্য

Dinhata Suspense: দিনহাটায় নিজের বাড়ির সামনে এক বধূর গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল। ওই বধূকে আশঙ্কাজনক অবস্থায়  দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কে বা কারা তাঁকে গুলি করেছে, এর পিছনে পারিবারিক অশান্তি নাকি অন্য কোনও কারণ রয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে ঘটনার পর থেকে তাঁর স্বামীর কোনও খোঁজ নেই। ফলে রহস্য় আরও দানা বেঁধেছে। স্বামীই গুলির পিছনে আছেন? নাকি তাঁকেও বিপদে পড়তে হয়েছে, কোনও সম্ভাবনাই উড়িয়ে দিতে চাইছে না পুলিশ।  দিনহাটার আইসি জয়দীপ মোদক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সেদিন রাতে মদ্যপ অবস্থায় স্ত্রীর সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পড়েন বধূর স্ত্রী বলে জানা গিয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। স্বামীকে খোঁজা হচ্ছে।

এদিকে যখন ওই মহিলাকে উদ্ধার করা হচ্ছে, তখন ঘরের ভিতরে বিছানায় ঘুমিয়েছিল মহিলার দুই শিশু। ফলে রহস্যের পর রহস্য় দেখা দিয়েছে। ওই বধূ এখনও কথা বলার পরিস্থিতিতে নেই। তিনি কিছুটা সুস্থ হলে আসল বিষয়টি জানা যাবে বলে মনে করছেন সকলে। 

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই মহিলার নাম দেবী বর্মন। দিনহাটা-১ ব্লকের পেটলা গ্রাম পঞ্চায়েতের বউলেরকুঠিতে তাঁদের বাড়ি। শুক্রবার রাত তখন সাড়ে ১১টা নাগাদ স্থানীয় নিখিল বর্মন বাড়ি ফেরার সময় ওই মহিলার গোঙানি শুনে কাছে গিয়ে দেখেন এই পরিস্থিতি। এরপর আশপাশের লোক ডেকে তিনিই গৃহবধূকে উদ্ধার করে দিনহাটা হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে কোচবিহারে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনার পর থেকে বধূর স্বামী সঞ্জীব দাসের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।  

মহিলার বাঁ গালে গুলি লেগেছে। গৃহবধূর মামাশ্বশুর মানিক বর্মন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, রাতেই খবর শুনে তড়িঘড়ি চিকিৎসার বন্দোবস্ত করতে হয়। ভাগ্নের খোঁজ এখনও পাননি। সে নিয়েও চিন্তা রয়েছে। সঞ্জীবের মা অসুস্থ। বাবা বাইরে থাকেন। তবে ঘটনায় এলাকায় ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

 

POST A COMMENT
Advertisement