Jalpesh Mandir Skywalk Inaugurated Cief Minister Mamata Banerjee: কালীঘাটের মতো এবার জল্পেশ মন্দিরেও স্কাইওয়াক, উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রী মমতার

Jalpesh Mandir Skywalk Inaugurated: উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী জল্পেশ মন্দিরে এবার আর নয় দীর্ঘ লাইন বা ঠেলাঠেলি। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে তৈরি হল আধুনিক স্কাইওয়াক, যা সহজ করবে পুণ্যার্থীদের প্রবেশ। ৫ কোটির প্রকল্প উদ্বোধন করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শিলিগুড়ি থেকে ভার্চুয়ালি।

Advertisement
কালীঘাটের মতো এবার জল্পেশ মন্দিরেও স্কাইওয়াক, উদ্বোধন মুখ্যমন্ত্রী মমতারজল্পেশ মন্দিরে এবার স্কাইওয়াকে পুজো, শিলিগুড়ি থেকে উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী

Jalpesh Mandir Skywalk Inaugurated Cief Minister Mamata Banerjee: জল্পেশ মন্দিরে এবার স্কাইওয়াকের মাধ্যমে আরও সহজ হল পুজো দেওয়া। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়ানোর দিন শেষ! সোমবার শিলিগুড়িতে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করলেন বহু প্রতীক্ষিত স্কাইওয়াকের। রাজ্য সরকারের এই পদক্ষেপে দারুণ খুশি উত্তরবঙ্গবাসী।

তিন দিনের উত্তরবঙ্গ সফরে এসে মুখ্যমন্ত্রী এদিন সরাসরি উপস্থিত ছিলেন শিলিগুড়ির দীনবন্ধু মঞ্চে আয়োজিত ‘নর্থ বেঙ্গল বিজনেস মিট ২০২৫’-এ। সেখান থেকেই ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন স্কাইওয়াকটির। জানা গিয়েছে, প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হয়েছে এই অত্যাধুনিক স্কাইওয়াক, যা বিশেষ করে শিবরাত্রি এবং শ্রাবণ মাসে মন্দিরে প্রচণ্ড ভিড়ের সময় পুণ্যার্থীদের ভোগান্তি অনেকটাই কমাবে।

উদ্বোধনের সময় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কালিঘাট বা দক্ষিণেশ্বরের মতো বিশাল কিছু করতে পারিনি, তবে যতটা পেরেছি করেছি। প্রতিবন্ধীদের জন্য সিঁড়ির পাশে ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ আমি পর্যটন দপ্তরকে দিচ্ছি।” পাশাপাশি তিনি জানান, “জল্পেশ মন্দির আমার খুব প্রিয়, উত্তরবঙ্গে এলে সুযোগ পেলে দর্শন করতেই হয়।”

অন্যদিকে বিজেপি এটিকে fস্কাইওয়াক বলতে রাজি নয়। বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সম্পাদক শ্যাম প্রসাদ সংবাদমাধ্যমকে বলেন, কালীঘাটে বা দক্ষিণেশ্বরে স্কাইওয়াক রয়েছে। তার সঙ্গে এটির কোনও অংশেই মিল নেই। আসলে উত্তরবঙ্গের মানুষকে ভাওতা দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী ৷ এটা স্কাইওয়াকের নামে প্রহসন হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।

এদিকে জল্পেশ মন্দির কমিটির সম্পাদক গিরিন্দ্রনাথ দেব অবশ্য সংবাদমাধ্যমকে জানান, কাচের ওপর দিয়ে হাটার মত স্কাইওয়াকে অনেক খরচ, তাই এটা ছোট করে করা হয়েছে । সিড়ি দিয়ে উঠে এই জায়গায় একসঙ্গে ৩ হাজার পুণ্যার্থী দাঁড়াতে পারবেন। ভিড় এড়িয়ে অনেক বেশি সংখ্যক মানুুষ পুজো দিতে পারবেন। সামনেই শ্রাবণ মাসে ভিড় উপচে পড়ে জল্পেশ মন্দিরে। সেই সময় এটি অত্যন্ত কার্যকর হবে বলে মন্দির কমিটির আশা।
 

 

POST A COMMENT
Advertisement