Malda hacking Case: প্রেমিকা সন্দেহে এক মহিলাকে কোপাল আরেক মহিলা, মালদায় চাঞ্চল্য

Malda hacking Case: পরকীয়া নিয়ে সন্দেহের জেরে স্বামীর প্রেমিকার উপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ মহিলার বিরুদ্ধে। শনিবার সকালে ওই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল পুরাতন মালদা শহরের পুর এলাকায়।

Advertisement
প্রেমিকা সন্দেহে এক মহিলাকে কোপাল আরেক মহিলা, মালদায় চাঞ্চল্যস্বামীর প্রেমিকা সন্দেহে এক মহিলাকে কোপাল আরেক মহিলা, মালদায় চাঞ্চল্য

Malda hacking Case: ছেলে চলতি বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা দেওয়ার জন্য শনিবার প্রস্তুত হচ্ছিল। মা হিসেবে ছেলেকে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত করছিলেন। রান্না-খাওয়া ছেলের জামা-কাপড় প্রস্তুত করে দেওয়া এই সমস্ত কাজে যখন ব্যস্ত মা, তখনই আচমকা ধারালো অস্ত্র নিয়ে তাঁর উপর হামলা চালায় এক মহিলা। মহিলার ডান কান এবং মাথায় ছুরি দিয়ে কোপানো হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য এলাকায়।

পরকীয়া নিয়ে সন্দেহের জেরে স্বামীর প্রেমিকার উপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা চালানোর অভিযোগ মহিলার বিরুদ্ধে। শনিবার সকালে ওই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল পুরাতন মালদা শহরের পুর এলাকায়। আক্রান্ত মহিলার ডান কান এবং মাথায় চাকু দিয়ে কোপানো হয়েছে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে মৌলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনায় মালদা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। পুলিশ আক্রমণকারী মহিলাকে গ্রেফতার করেছে।

পুলিশ জানিয়েছে, আক্রান্ত মহিলা বিবাহিত। তাঁর স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক নেই। বাপের বাড়িতেই থাকেন তিনি। তাঁর একমাত্র ছেলে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। ঘটনার দিন পরীক্ষার জন্য ছেলেকে তৈরি করছিলেন ওই মহিলা। সেই সময় প্রতিবেশী ওই মহিলা অতর্কিত তাঁর উপর হামলা চালায়।

জানা গিয়েছে, আক্রমণকারী মহিলার স্বামীও আক্রান্ত এলাকার বাসিন্দা। পেশায় রেল কর্মচারী। তাঁর স্ত্রী বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক নিয়ে স্বামীকে সন্দেহ করে। আক্রমণকারী মহিলার অভিযোগ, ১৪ ফেব্রুয়ারি রাতে স্বামীকে বাড়িতে ছিলেন না তার স্বামী। সকালে অভিযুক্ত মহিলা ধারালো অস্ত্র নিয়ে স্বামীকে তাড়াও করেন। সেই সময় 

এ বিষয়ে আক্রান্ত মহিলার অভিযোগ, তাঁর এবং পরিবারের উপরে প্রাণঘাতী হামলা হয়েছে। বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়েছে। এ বিষয়ে মালদা থানার পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনায় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।

 

POST A COMMENT
Advertisement