Raigunj Suicide: চাকরি পাচ্ছিলেন না, কালীপুজোর সকালে বঁটিতে নিজের মুণ্ড কাটলেন যুবক

Raigunj Suicide: পুলিশ জানায়, সৌমিত্রের মৃত্যুর বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলে আত্মহত্যার প্রকৃত কারণ জানা চেষ্টা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি কালীপুজোর সকালে ঘটায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

Advertisement
চাকরি পাচ্ছিলেন না, কালীপুজোর সকালে বঁটিতে নিজের মুণ্ড কাটলেন যুবকএকই ওড়নায় ঝুলছে দুই বান্ধবীর দেহ, খুনের অভিযোগ পরিবারের; রহস্য়

Raigunj Suicide: কালীপুজোর সকালে ঘটে গেল মর্মান্তিক ঘটনা। বাড়ির কালীপুজোর জন্য সকলে যখন কাজে ব্যস্ত, তখন সকলের অলক্ষ্যে রান্নাঘরে ঢুকে নিজের কলা নিজেই কেটে দেন। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুরের ইটাহারের হাঁসুয়া গ্রামে। কালীপুজোর সকালে এই আত্মহত্যার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

পুলিশ জানায়, সৌমিত্রের মৃত্যুর বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলে আত্মহত্যার প্রকৃত কারণ জানা চেষ্টা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি কালীপুজোর সকালে ঘটায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জানা গিয়েছে, নিহত যুবকের নাম সৌমিত্র শীল(৩১)। তিনি উচ্চশিক্ষিত ছিলেন। একের পর এক সরকারি চাকরির পরীক্ষায় বসলেও মিলছিল না সাফল্য। তাই মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ছোট খাটো ব্যবসা করলেও সরকারি চাকরির জন্য স্বপ্ন দেখতেন সবসময়। এদিন ভোরে বাড়ির অদূরে একটি বাগানে ফুল তুলতেও যান। বাড়ি ফিরে পুজোর কাজকর্মও করেন। সকলের নজর এড়িয়ে রান্নাঘরে চলে যান। অভিযোগ, নিজেই নিজের গলায় বঁটির কোপ দেন। শরীর থেকে মুণ্ড আলাদা হয়ে যায় তাঁর। পরিবারের দাবি, মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন সৌমিত্র। পুজোর দিনে কেন এই চরম সিদ্ধান্ত নিল তা নিয়ে ধন্দে সকলে। পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

পরিবারের লোকেরা তাঁকে তড়িঘড়ি রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। সৌমিত্র উচ্চশিক্ষিত ছিলেন এবং একের পর এক সরকারি চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন, কিন্তু সাফল্য মিলছিল না। ফলে মানসিকভাবে তিনি ভেঙে পড়েছিলেন। ছোটখাটো ব্যবসা চালানোর পাশাপাশি সরকারি চাকরির স্বপ্নও ছিল তাঁর।

 

POST A COMMENT
Advertisement