ইসলামপুরে গোষ্ঠী সংঘর্ষে জখম ২, কাঠগড়ায় তৃণমূল

আহতদের নাম মজরুল হক এবং মতিবুল হক। আহতরা সম্পর্কে দুই ভাই। আশঙ্কাজনক অবস্থায়  দু’জনকেই উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে রেফার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, মজরুল হক ওই এলাকার প্রাক্তন গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী।

Advertisement
ইসলামপুরে গোষ্ঠী সংঘর্ষে জখম ২, কাঠগড়ায় তৃণমূলইসলামপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে চলল গুলি, জখম ২
হাইলাইটস
  • ইসলামপুরে তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষ
  • চলল গুলি, জখম ২
  • থমথমে এলাকা

তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে গুলি চালানোয় অভিযোগ উঠল। কদিন আগেই একই জেলার ডালখোলায় গোলমাল হয়েছিল। সামনে এসেছিল গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। এরপর এবার ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠল ইসলামপুর। এদিন ইসলামপুর ব্লকের গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাবরাঙ্গা এলাকায় তৃণমূল দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ হয় বলে অভিযোগ হয়। এমনকী গুলিও চলে বলে অভিযোগ। গুলিতে জখম ২ জন। ঘটনায় এলাকা উত্তপ্ত। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশবাহিনী।

জানা গিয়েছে, আহতদের নাম মজরুল হক এবং মতিবুল হক। আহতরা সম্পর্কে দুই ভাই। আশঙ্কাজনক অবস্থায়  দু’জনকেই উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে রেফার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, মজরুল হক ওই এলাকার প্রাক্তন গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী। অভিযোগ, চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমানের গোষ্ঠীর লোকজন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি জাকির হুসেনের লোকজনের উপর গুলি চালায়। এর পেছনে সদ্যসমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে জয়ী স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যেরও হাত রয়েছে বলে জানা গেছে। ব্লক সভাপতি জাকির হোসেনের দাবি, গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের জয়ী যেই দুই প্রার্থীকে এতদিন অপহরণ করে রাখা হয়েছিল। তারা এদিন ফিরে আসেন।

তাদের সঙ্গে এই দুইজন দেখা করতে এসেছিলেন। সেই আক্রোশে তাদের উপর গুলি চালানো হয়েছে। এই ঘটনায় দু’জন গুলিতে জখম হয়। জখমদের উদ্ধার করে ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আশঙ্কাজনক অবস্থায় দু’জনকেই মেডিকেল কলেজে রেফার করেছে। ঘটনার খবর পেয়েই জাকির হোসেন সহ তৃণমূলের কর্মী সমর্থক এবং পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে আসেন। ইসলামপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

 

POST A COMMENT
Advertisement