scorecardresearch
 

Anurag Thakur : মমতার আমলে বাংলা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল : অনুরাগ

বাংলা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সময়কালে বাংলা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারে এসে দাবি বাগডোগরা বিমানবন্দরে দাবি করলেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

Advertisement
Anurag Thakur Anurag Thakur
হাইলাইটস
  • বাংলা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল
  • মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সময়কালে বাংলা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়েছে
  • অভিযোগ করলেন অনুরাগ ঠাকুর

বাংলা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সময়কালে বাংলা জঙ্গিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারে এসে দাবি বাগডোগরা বিমানবন্দরে দাবি করলেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। একইসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত সরকারকে একাধিক ইস্যুতে আক্রমণও করেন অনুরাগ। 

অনুরাগ বলেন, 'মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের অধীনে পশ্চিমবঙ্গ কীভাবে সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য জড়িত, তার অনেক উদাহরণ রয়েছে৷ পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজত্বে নারীরা সুরক্ষা পায় না। দুর্নীতির এক একটা রেকর্ড তৈরি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। সন্ত্রাসবাদীরা দেশের যে কোনও প্রান্তে বা বেঙ্গালুরুতে কোনও নাশকতা চালালে কেন তারা পশ্চিমবঙ্গে এসে আশ্রয় পায়?' 

সোমবার দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তার হয়ে প্রচারে এসেছেন। বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অনুরাগ বলেন, বেঙ্গালুরুতে বিস্ফোরণ ঘটালেও তাদের ঘাঁটি এই বাংলা। শুধু তাই নয়, এই তৃণমূল সরকার অপরাধীদের আড়াল করে। রাষ্ট্রদ্রোহী, অত্যাচারী, দুর্নীতিবাজদের সুরক্ষা দেয়। এই রাজ্যের তৃণমূল নেতা মন্ত্রীদের ঘর থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হয়। মানুষ আর সেসব মেনে নেবে না। এবারের নির্বাচনে বাংলার মানুষ ব্যালটে যোগ্য জবাব দেবে।

আরও পড়ুন

কংগ্রেসকেও তুলোধনা করেন অনুরাগ ঠাকুর। তিনি দাবি করেন, কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের দেশের অর্থনীতি তলানিতে ঠেকেছিল। তবে মোদী সরকারের আমলে দেশ অর্থনৈতিকভাবে মজবুত হয়েছে। পশ্চিমী দুনিয়ার দেশগুলিতে যেভাবে দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি হয়েছে, সেখানে ভারতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম নিয়ন্ত্রণে আছে। 

নিজের সরকারের প্রশংসা করে অনুরাগ দাবি করেন, দরিদ্রসীমার নীচে থাকা  ২৫ কোটি ভারতবাসীকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করা হয়েছে। ৪৩ কোটি লোককে দেওয়া হয়েছে মুদ্রালোন। এবার তাদের ঋণের পরিমান দ্বিগুন করে দেওয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে কেন্দ্রের। কংগ্রেসের আমলে যেখানে দেশে ৫০০ দেশি-বিদেশী কোম্পানি ছিল, সেখানে বর্তমানে রয়েছে ১ লক্ষ ২০হাজার কোম্পানি। গত এক বছরে দেড় কোটি লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছে।
 

Advertisement

Advertisement