Cyclone Alert: মৌসম ভবনের খবর অনুযায়ী, দক্ষিণ আন্দামান সাগর ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ঘূর্ণাবর্তের কারণে এবং এর সম্ভাব্য তীব্রতা, ঝোড়ো হাওয়ায় আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় হাওয়ার গতিবেগ ঘণ্টায় ৪৫ কিলোমিটারের বেশি হতে পারে। আগামী ৮ মে পর্যন্ত জেলেদের মাছ ধরতে যাওয়ার জন্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। সমস্ত রকম সতর্কতা জারি করা হয়েছে। (ছবি: প্রতীকী)
ঘূর্ণিঝড় মধ্য-ট্রপোস্ফিয়ারিক স্তর পর্যন্ত বিস্তৃত। পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে সরে যাওয়ার এবং একটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। (ছবি: প্রতীকী)
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর এই গভীর নিম্নচাপ আরও শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নিম্নচাপ বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় আনতে পারে কিনা নজর রাখা হচ্ছে। (ছবি: প্রতীকী)
শনিবার বজ্রপাতের সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইবে আন্দামানে। হাওয়ার গতি প্রতি ঘণ্টায় ৫০-৬০কিমি হতে পারে। কিছু জায়গায় ৭-১১ সেমি ভারী বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নিকোবরে হওয়ার গতিবেগ খানিকটা বেশি থাকবে। ৯ তারিখ পর্যন্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস।
দক্ষিণ আন্দামান সাগর এবং এর আশেপাশে ৬ মে নিম্নচাপ আরও গভীর হবে। বন্দোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কায় ওড়িশা সরকার ইতিমধ্যে ১৮টি জেলায় সতর্কতা জারি করেছে। (ছবি: প্রতীকী)
সম্ভাব্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা বিবেচনা করে প্রশাসনকে সতর্ক ও সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়ে, জেলা কালেক্টরদের মৌসম ভবনের (IMD) পূর্বাভাস পর্যবেক্ষণ করতে এবং প্রস্তাবিত ক্ষতি-নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলির উপর একটি সম্মতি প্রতিবেদন তৈরি করতে বলা হয়েছে। (ছবি: প্রতীকী)
তবে এর প্রভাব কী বাংলায় পড়বে? বাংলায় এর প্রভাব পড়বে কিনা তা নজর রাখছেন আবহাওয়াবিদরা। তবে, আজ থেকে আগামী তিনদিন দক্ষিণবঙ্গে বজ্র বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস আগেই জারি হয়েছে। (ছবি: প্রতীকী)