scorecardresearch
 
Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

Puja Travel: পুজোর ছুটিতে 'অফবিট ডেস্টিনেশন' হোক মঙ্গরজুং গ্রাম, দেখে নিন একঝলক

Puja Travel
  • 1/9

 কর্মব্যস্ত জীবনে সেভাবে সময় দেওয়া হয় না পরিবার পরিজনদের। আসলে সে সময়টুকু বা নেই। যাদের রোজকার দৌড়ঝাঁপে পরিবারের মানুষদের সঙ্গে ক্রমশ আলগা হচ্ছে সম্পর্কের গাঁটছড়া। আবার ছুটির দিনেও বাড়ির একই পরিবেশে লাগে একঘেয়েমি। মন চায় খোলামেলা পরিবেশ, মুক্ত বাতাস প্রাণ খুলে নেওয়া যায় শ্বাস। 
 

Puja Travel
  • 2/9

পুজোর এই সময়টা কয়েকদিন ছুটি পাওয়া যায়। তাই জীবনের ক্লান্তি দূর করতে ও পরিবারকে সময় দিতে ঘুরে আসার পরিকল্পনা করে নেওয়াই যেতে পারে। 

Puja Travel
  • 3/9

পুজোর ছুটিতে যারা পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও স্নিগ্ধতার সাথে কিছুটা সময় কাটাতে চান তাদের জন্য এবার  ডেস্টিনেশন হতে পারে দার্জিলিংয়ের লোয়ার পোখিরাবঙের  মঙ্গরজুং গ্রাম। এখানে এলে পাহাড়ের নিস্তব্ধতার মাঝে  ঝিঝি পোকার ডাক  শুনে প্রকৃতির সাথে বেশ খানিকটা সময় কাটানো যাবে। পুজোর ছুটিতে যারা পোখিরাবঙ আসবেন তাদের জন্য তৈরি হোমস্টে। তাই আর দেরি না করে চটপট বেরিয়ে পড়ুন পাহাড়ের প্রকৃতির সাথে গা ভাসাতে।
 

Advertisement
Puja Travel
  • 4/9


করোনার কারণে দীর্ঘদিন ধরেই গৃহবন্দি মানুষ।  তবে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় পুজোর ছুটিতে অনেকেই ভ্রমণের প্ল্যান করা শুরু করেছেন। অনেকে ইতিমধ্যেই রওনাও দিয়ে দিয়েছেন। তবে যারা এখনো প্ল্যান করছেন আর পাহাড়ে প্রত্যন্ত এলাকায় প্রকৃতির মুক্ত বাতাসে খানিকটা সময় নিস্তব্ধতায় কাটাতে চাইঠেন তাদের এবার পুজোর ডেস্টিনেশন হতেই পারে দার্জিলিংয়ের লোয়ার পোখিরাবং এলাকার মঙ্গরজুঙ এলাকা। এখানে এলে পর্যটকরা শহরের ব্যস্ততম জীবনযাত্রার থেকে কিছুটা সময় নিস্তব্ধতায় কাটাতে পারবেন। এখানে রয়েছে পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মুক্ত বাতাস। 
 

Puja Travel
  • 5/9

কী কী  দেখবেন?
এখানে সাইট সিনের জন্য রয়েছে মিরিকের রংভাঙ,মিরিক, জোর পোখড়ি সুখিয়া, ধাজিয়া এবং রংভাঙ নদীতে সময় কাটানোর সুযোগ। প্রত্যেকটি কেন্দ্রেই মিলবে পাহাড়ের সুন্দর প্রকৃতির হাতছানি। পাশাপাশি পাহাড়ের ঢালে থাকা চা বাগানে কিছুটা সময় কাটাতে পারবেন পর্যটকরা।
 

Puja Travel
  • 6/9

কোথায় থাকবেন?
পাহাড়ের প্রত্যন্ত এলাকার এই পর্যটন কেন্দ্রে কংক্রিটের বড় হোটেল নেই। তবে পর্যটকদের থাকার জন্য গ্রামের মানুষরা তৈরি করেছেন বেশ কিছু হোম স্টে। এই হোম স্টেতে রয়েছে লাক্সারি হোটেলের মত সমস্ত রকমের পরিষেবা। এছাড়াও হোম স্টের  ব্যালকোনিতে বসে উপভোগ করা যাবে পাহাড়ের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং স্নিগ্ধতাকে।

Puja Travel
  • 7/9

কী খাবেন?
পাহাড়ে এলে মূলত স্থানীয় সংস্কৃতির খাবার পছন্দ করেন পর্যটকরা। তাই পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে এখানকার হোম স্টেগুলিতে রয়েছে স্থানীয় গোর্খা সংস্কৃতির রকমারি খাবার। এই খাবারের স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকরা। এ ছাড়াও স্থানীয় পর্যটনকেন্দ্র গুলিতেও খাবারের দোকান রয়েছে। তাছাড়াও পর্যটকরা  নিজেদের পছন্দ মতো খাবার  বললে  কর্মীরা তা রান্না করে দেবে।

Advertisement
Puja Travel
  • 8/9

কীভাবে যাবেন?
কলকাতা থেকে ট্রেন ধরে এনজেপি  স্টেশনে নেমে যে কোন ছোট গাড়ি রিজার্ভ করলে পৌঁছে যাওয়া যাবে পোখিরাবঙের মঙ্গরজুং এলাকায়। দুটি রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায় একটি মিরিক হয়ে অন্যটি জোড়বাংলা সুখিয়াপোখ্রি হয়ে । নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ছোটো গাড়ি রিজার্ভ করলে খরচ হতে পারে প্রায় চার হাজার টাকার কাছাকাছি। তবে পর্যটন মরসুমে খরচা কিছুটা বাড়তে পারে। 

Puja Travel
  • 9/9

থাকার খরচ
এখানকার হোম স্টে গুলিতে জনপ্রতি প্রায় ২ হাজার টাকা করে ধার্য করা হয়। এই টাকার মধ্যে সকালের জলখাবার এবং রাতের খাবার থাকে। তবে হোম স্টে অনুযায়ী টাকা পার্থক্য রয়েছে।

Advertisement