Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

শিলিগুড়িতে অবৈধ নির্মাণ ভাঙতে বুলডোজার নিয়ে পথে নামলেন রাউডি রঞ্জন

বেআইনি নির্মাণ ভাঙছে শিলিগুড়ি পুরনিগম
  • 1/11

একের পর এক সরকারি জমি দখল করে তৈরি হয়েছে অবৈধ দোকান। তার না আছে বৈধ কাগজ, না আছে ট্রেড লাইসেন্স। অথচ গড়ে উঠেছে দোকান।

বেআইনি নির্মাণ ভাঙছে শিলিগুড়ি পুরনিগম
  • 2/11

এই দোকানগুলিতে একদিকে অসামাজিক কাজ, নেশার ঠেক বসছে, তেমনই দোকানগুলি অবৈধভাবে হাতবদল হয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ ছিল।

বেআইনি নির্মাণ ভাঙছে শিলিগুড়ি পুরনিগম
  • 3/11

রবিবার ওই সমস্ত অবৈধ নির্মাণ ভাঙতে এগিয়ে এল শিলিগুড়ি পুরনিগম। শহরের হিলকার্ট রোড লাগোয়া হকার্স কর্ণারের একাধিক অবৈধ দোকান ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

Advertisement
বেআইনি নির্মাণ ভাঙছে শিলিগুড়ি পুরনিগম
  • 4/11

অভিযানে নেতৃত্ব দেন পুর প্রশাসকমণ্ডলীর সদস্য তথা শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি ডেভলপমেন্ট অথরিটির সদস্য রঞ্জন সরকার। এদিন তিনি রাউডি ভূমিকায় নেতৃত্ব দিয়ে বেআইনি নির্মাণ ভাঙিয়ে দেন।

ডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ
  • 5/11

রবিবার শহর শিলিগুড়ি হর্কাস কর্নারে অবৈধভাবে দখল করে থাকা দোকান ঘড় ভেঙে দিল পুরনিগম। এদিন সকালে ওই এলাকায় যান শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রশাসকমন্ডলীর সদস্য রঞ্জন সরকার। এরপর অবৈধ নির্মাণ ভেঙ্গে ফেলা হয়।

ডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ
  • 6/11

এই বিষয়ে শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রশাসকমন্ডলীর সদস্য রঞ্জনবাবু সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন, কিছু অবৈধ ব্যাবসায়ী আছে, যাঁরা শুধু নিজে ব্যবসা করেন না, অবৈধ দোকান বিক্রিও করেন।

ডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ
  • 7/11

রাস্তার পাশে ড্রেনের উপরে প্রথমে ছোট ব্যবসা শুরু করে ওই সব অসাধু ব্যবসায়ীরা। তারপর তারা সেখানে একটি অস্থায়ী ঘর তৈরি করে।

Advertisement
ডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ
  • 8/11

পরবর্তীতে সেই দোকান চড়া দামে বিক্রি করে দেয়। এই বিষয়ে ওই ব্যবসায়ীদের বহুবার সতর্ক করা হলেও কোনও লাভ হয়নি।

ডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ
  • 9/11

এর আগে বাম পরিচালিত পুরবোর্ড উদাসীন ছিল বলে দাবি তাঁর। তাঁর সঙ্গে অবশ্য এদিন ছিলেন বাম পুরবোর্ডের বস্তি উন্নয়ন বিভাগের মেয়র পারিষদ পরিমল মিত্র। তিনি এখন তৃণমূলে। তবে তিনি দায়িত্ব নেননি।

ডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ
  • 10/11

এদিন অবশ্য আগের পুরবোর্ডের ভুল শুধরে নিয়ে নির্মাণ ভেঙে ফেলা হয়েছে।  কোনও রকম অনুরোধ রাখা হবে না বলে জানানো হয়েছে।

ডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অবৈধ নির্মাণ
  • 11/11

যাদের মালপত্র রয়েছে, তাদের ২৪ ঘন্টা সময় দেওয়া হয়েছে দোকান খালি করার। নইলে মালপত্র সহ দোকান গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। দখল হওয়া জায়গাগুলো উদ্ধার করে এসজেডিএর হাতে তুলে দেওয়া হবে। সেখানে পুরনিগম ও এসজেডিএ এই জায়গা গুলিকে যৌথ উদ্যোগে সৌন্দর্যায় করবে।

Advertisement