Advertisement
পশ্চিমবঙ্গ

WB Lakshmi Bhandar Scheme: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ফর্ম ফিল আপের নিয়মে আরও কড়াকড়ি, নয়া নির্দেশ নবান্নের

  • 1/7

বাংলার গৃহবধূদের আর্থিক ভাবে স্বনির্ভর করে তুলতে চালু হচ্ছে 'লক্ষ্মীর ভান্ডার' প্রকল্প। ভোটের আগেই এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃতীয় বার ক্ষমতায় এসে তা বাস্তবায়নে গতি আনতে উদ্যোগী হলেন মুখ্যমন্ত্রী।

  • 2/7

আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে রাজ্যের গৃহবধূদের আর্থিক ভাবে সহায়তা করতে চালু হচ্ছে 'লক্ষ্মীর ভান্ডার' প্রকল্প। এই 'লক্ষ্মীর ভান্ডার' প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলার গৃহবধূরা রাজ্য সরকারের থেকে প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে আর্থিক সাহায্য পাবেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের তফশিলি জাতি-উপজাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির মহিলারা মাসে ১০০০ টাকার আর্থিক সাহায্য পাবেন।

  • 3/7

লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ফর্ম ফিল আপ চলছে রাজ্যজুড়ে। দুয়ারে সরকার শিবিরগুলির সামনে লম্বা লাইন পড়েছে। এই লাইনে দাঁড়ানোয় ‘ফাঁকি’ দিতেই নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন জেলায়। স্থানীয় ক্লাব বা পঞ্চায়েত সদস্য অথবা স্থানীয় নেতাদের প্রভাব খাটানোর অভিযোগও উঠেছে কোথাও কোথাও।

Advertisement
  • 4/7

এই সমস্ত অভিযোগের প্রক্ষিতে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ফর্ম ফিল আপের নিয়মে আরও কড়াকড়ি পদক্ষেপ করতে চলেছে নবান্ন। ইতিমধ্যেই ফর্ম পিছু ইউনিক নম্বর চালু করেছে রাজ্য সরকার।

  • 5/7

এছাড়াও, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ফর্ম ফিল আপে অনিয়ম রুখতে নয়া নির্দেশিকা জারি করল নবান্ন। ওই নির্দেশিকা অনুযায়ী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ফর্ম ফিল আপের প্রক্রিয়ায় কোনও পঞ্চায়েত সদস্য বা ক্লাব এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে কোনওভাবে যুক্ত থাকতে পারবেন না।

  • 6/7

তাহলে কী ভাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে ফর্ম ফিল আপের প্রক্রিয়ায় চালাতে চায় রাজ্য সরকার? প্রয়োজনে ‘কন্যাশ্রী’ সেল্ফ হেল্প গ্রুপ অথবা কলেজ পড়ুয়াদের কাজে লাগানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে নবান্নের তরফে।

  • 7/7

পাশাপাশি, অঙ্গনওয়াড়ি, আশা ও স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে কাজে লাগানোর কথা বলা হয়েছে। গোটা বিষয়টি জেলাশাসকদের কড়া নজরে রাখার নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন।

Advertisement