রাজ্য়ের সব জেলাগুলিতে বিশেষ করে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বাড়ছে। আপাতত তাপমাত্রা খুব বেশি নিচে নামার কোনও সম্ভাবনা নেই। বিভিন্ন জায়গায় কুয়াশার দাপট দেখা দিতে পারে। ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তাপমাত্রা ওঠানামা করবে। তারপরেই শীত বিদায় শুরু হয়ে যাবে। অন্যবার এই সময়ে রাজ্য থেকে শীত বিদায় শুরু হয়ে গেলেও, এবার পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে তা দেরি হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
এদিন সকালে দেওয়া আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘন্টা অর্থাৎ ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং, এবং কালিম্পংয়ের কোনও কোনও জায়গায় হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে। বাকি সব জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। বুধবার রাতে ডুয়ার্সের বিভিন্ন জায়গায় মুষলধারায় বৃষ্টি হয়েছে।
মাঘের শেষে বহু প্রতীক্ষিত বৃষ্টিতে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেল শহরবাসী। যদিও পাহাড় থেকে সমতল, সব জায়গায় সমানভাবে বৃষ্টি হয়নি। বৃষ্টির হাত ধরে একটু হলেও শীতের প্রকোপ বাড়বে বলে পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। তবে পাহাড়ে বৃষ্টি হলেও তুষারপাতের সম্ভাবনা কম বলে আইএমডি সূত্রে জানা যাচ্ছে।
হাসিমারা , জয়গাঁও দলসিংপাড়া, মাদারিহাট বেশ ভারী বৃষ্টি হয়। অন্যদিকে বারোবিসা, আলিপুরদুয়ার শহরে হাল্কা বৃষ্টি চলে। আগামী দিন চারেক হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের রাতের তাপমাত্রার বড় কোনও পরিবর্তন হবে না। অন্যদিকে জেলাগুলিতে সকালের দিকে কুয়াশা দেখা দেবে, জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
এদিন সকালে দেওয়া আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘন্টা অর্থাৎ ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে।
আগামী দিন চারেক গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না। তবে জেলাগুলির কোনও কোনও জায়গায় হাল্কা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।