Abhishek Banerjee : পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছবে গ্রামবাসীরাই, TMC-র নয়া স্ট্র্যাটেজি ঘোষণা অভিষেকের

বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন তৃণণূলের শীর্ষ নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী ২৫ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে এই কর্মসূচি। চলবে ২ মাসেরও বেশি সময় ধরে। নয়া এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে 'তৃণমূলে নব জোয়ার'। কর্মসূচির স্লোগান, 'নিয়ে উন্নয়নের অঙ্গীকার, এল তৃণমূলে নব জোয়ার'। এই কর্মসূচি 'হবে বলে জানান অভিষেক। যার একটি 'জন সংযোগ যাত্রা', অপরটি 'গ্রাম বাংলার মতামত'। 

Advertisement
পঞ্চায়েতে প্রার্থী বাছবে গ্রামবাসীরাই, TMC-র নয়া স্ট্র্যাটেজি ঘোষণা অভিষেকেরঅভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
হাইলাইটস
  • পঞ্চায়েতের আগে নয়া কর্মসূচি
  • নয়া কর্মসূচি ঘোষণা তৃণমূলের
  • বিস্তারিত জানালেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

এবার জনতাই বেছে নেবেন নিজেদের প্রতিনিধি। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এমনই অভিনব কর্মসূচি নিয়ে এল তৃণমূল কংগ্রেস। বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন দলের শীর্ষ নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। আগামী ২৫ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে এই কর্মসূচি। চলবে ২ মাসেরও বেশি সময় ধরে। নয়া এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে 'তৃণমূলে নব জোয়ার'। কর্মসূচির স্লোগান, 'নিয়ে উন্নয়নের অঙ্গীকার, এল তৃণমূলে নব জোয়ার'। এই কর্মসূচি 'হবে বলে জানান অভিষেক। যার একটি 'জন সংযোগ যাত্রা', অপরটি 'গ্রাম বাংলার মতামত'। 

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আমার মনে হয় পঞ্চায়েত হচ্ছে সমাজের শিড়দাঁড়া। সেই পঞ্চায়েতে আগমিদিন কে প্রার্থী হবে সেটা রাজনৈতিক দলের থেকেও মানুষের ঠিক করা উচিত। আমরা চাইছি মানুষ তার প্রতিনিধি ঠিক করুক। এই নবজোয়ার যখন আসবে, তখন নির্ভয়ে নির্লোভে তারা আগামী ৫ বছর কাজ করবে"। তৃণমূল নেতা আরও বলেন, "আমি বারবার বলেছি আগমিদিনে পঞ্চায়েতে গণতান্ত্রিক, অবাধ, শান্তিপূরণ নির্বাচন হবে। মানুষ নিজের ভোটাধিকার নিজে প্রয়োগ করবেন। আমার মানুষের মতামত নিয়ে পঞ্চায়েত স্তরে প্রার্থী ঠিক করবো"। 

কীভাবে প্রার্থী ঠিক করা হবে?
এই প্রসঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "টানা ২ মাসের বেশি এই কর্মসূচি চলবে। দিনহাটা থেকে সাগর, পাথরপ্রতিমা, কাকদ্বীপ পর্যন্ত। ২৪ তারিখ বিকেলে কলকাতা থেকে বেরোব। সেখান থেকে বাগডোগার হয়ে কোচবিহার যাব। মদনমোদন মন্দিরে যাব, তারপর দিনহাটা যাব। কলকাতায় ২ মাস ফিরব না। সকাল ১০টা-১১টা থেকে শুরু হবে। দিনে ৪-৫টা করে জনসভা। সভা সেরে ক্যাম্পে ফিরব। এরপর ক্যাম্পে বৈঠক হবে। সমস্ত বুথ সভাপতিকে ডাকা হবে। এলাকার বিশিষ্ঠ মানুষদেরও ডাকা হবে। ক্যাম্পে ৩-৪ হাজার করে লোককে ডাকা হবে। গোপন ব্যালটে তাদের ভোট নেওয় হবে। গোপন ব্যালটে ভোট দেবেন। কোন পঞ্চায়েত থেকে আসছেন, কাকে প্রার্থী দেখতে চান। রাতে নৈশ্যভোজের ব্যবস্থা থাকবে"। 

আরও পড়ুন - 'কীভাবে বন্দির হাতে গয়না?' পার্থর আংটি নিয়ে প্রশ্ন ED-র

Advertisement

 

POST A COMMENT
Advertisement