scorecardresearch
 

Adenovirus: অ্যাডেনো ভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি, বাঁকুড়া মেডিক্যালে ২ শিশুর মৃত্যু

অ্যাডেনোভাইরাসের (Adenovirus) উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিল দুই শিশু। মৃত্যু হয়েছে তাদের। একই উপসর্গে আরও ৬৪ জন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে বলে জানা গেছে।

Advertisement
প্রতীকী ছবি। প্রতীকী ছবি।
হাইলাইটস
  • অ্যাডেনোভাইরাসের (Adenovirus) উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিল দুই শিশু।
  • মৃত্যু হয়েছে তাদের। একই উপসর্গে আরও ৬৪ জন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে বলে জানা গেছে।

অ্যাডেনোভাইরাসের (Adenovirus) উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিল দুই শিশু। মৃত্যু হয়েছে তাদের। একই উপসর্গে আরও ৬৪ জন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে বলে জানা গেছে। বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজের সুপার ডা: সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে জানান, অ্যডেনোভাইরাস নিশ্চিত না হলেও যে শিশু দুটির মৃত্যু হয়েছে তারা অ্যাডেনোভাইরাসের উপসর্গেই আক্রান্ত হয়েছিল। মৃত শিশুদের একজনের বয়স ১ মাস ও অন্যজনের বয়স ৫ মাস। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ২৭ জন শিশুকে ভর্তি করা হয়েছে। 

রাজ্য জুড়ে ক্রমশই বাড়ছে অ্যাডেনোভাইরাস সংক্রমণ। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে শিশু মৃত্যুর ঘটনাও ঘটছে। মূলত জ্বর সর্দি কাশি ও প্রবল শ্বাসকষ্টর উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হচ্ছে এই শিশুরা। কারও কারও পেটের সমস্যাও হচ্ছে। রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি হওয়ায় আউটডোরে পৃথক একটি অ্যকিউট রেসপিরেটারি ইনফেকশান ইউনিট চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

ইতিমধ্যে রাজ্যে বিভিন্ন জেলা থেকে শিশুমৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে এসেছে। এ হেন পরিস্থিতি থেকে শিশুকে সুরক্ষিত রাখার নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে স্বাস্থ্য ভবন। 

স্বাস্থ্য ভবনের তরফে বলা হয়েছে এই সময় বিভিন্ন ভাইরাস থেকেই শিশুদের গলা ও বুকের সংক্রমণ হয়। বর্তমানে সেই অসুখই বেশি মাত্রায় হচ্ছে। তাই খামোকা অ্যাডিনোভাইরাসের কথা ভেবে আতঙ্কিত হতে বারণ করা হয়েছে। রোগ প্রতিরোধের জন্য কয়েকটি নিয়ম মেনে চলার কথাও বলা হয়েছে।

স্বাস্থ্যভবনের জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ভাইরাস মোকাবিলায় বারেবারে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। বড়দের পাশাপাশি ছোটদেরও একই অভ্যাস করাতে হবে। বাইরে থেকে এসে জামাকাপড় বদল করে সঙ্গে-সঙ্গে হাত ধুয়ে তবেই শিশুদের সংস্পর্শে আসতে হবে। ভিড় এড়িয়ে চলা ভাল। বাইরে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরি। কাশি-হাঁচির সময়ে রুমাল বা কনুই দিয়ে মুখ ঢাকুন। কফ বা থুতু যেখানে সেখানে না ফেলাই ভাল।যেসব শিশুদের কোনও গুরুতর জন্মগত অসুখ বা অপুষ্টির সমস্যা আছে, তাদের বিশেষ করে সাবধানে রাখুন।

Advertisement

আরও পড়ুন-বাংলা মিডিয়ায় এই প্রথম, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সম্পর্কে ৫ অজানা তথ্য

 

 

TAGS:
Advertisement