Anandapur: মর্মান্তিক! আনন্দপুরে স্ত্রীকে গলা কেটে খুন করে ছাদ থেকে মরণঝাঁপ বৃদ্ধের

আনন্দপুরের আবাসন থেকে উদ্ধার বৃদ্ধ দম্পতির দেহ। গীতা সমাদ্দার(৬০) এবং অমূল্য সমাদ্দারের(৭৭) রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুনের পর আবাসনের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে অমূল্য সমাদ্দার নামের ওই বৃদ্ধ।

Advertisement
মর্মান্তিক! আনন্দপুরে স্ত্রীকে গলা কেটে খুন করে ছাদ থেকে মরণঝাঁপ বৃদ্ধেরAnandapur
হাইলাইটস
  • আনন্দপুরের আবাসন থেকে উদ্ধার বৃদ্ধ দম্পতির দেহ। গীতা সমাদ্দার(৬০) এবং অমূল্য সমাদ্দারের(৭৭) রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
  • প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুনের পর আবাসনের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে অমূল্য সমাদ্দার নামের ওই বৃদ্ধ।
  • মঙ্গলবার সকালে ঘটনার খবর পেয়ে আবাসনে পৌঁছায় আনন্দপুর থানার পুলিশ। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আনন্দপুরের আবাসন থেকে উদ্ধার বৃদ্ধ দম্পতির দেহ। গীতা সমাদ্দার(৬০) এবং অমূল্য সমাদ্দারের(৭৭) রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, স্ত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে খুনের পর আবাসনের ছাদ থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে অমূল্য সমাদ্দার নামের ওই বৃদ্ধ।

মঙ্গলবার সকালে ঘটনার খবর পেয়ে আবাসনে পৌঁছায় আনন্দপুর থানার পুলিশ। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

আনন্দপুরের নোনাডাঙা এলাকায় এই আবাসন। পুলিশ সূত্রে খবর, বহুদিন ধরেই এখানেই থাকেন বৃদ্ধ দম্পতি। তাঁদের দুই মেয়ে বিবাহিত। মাঝে মাঝে তাঁরা বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করতে আসতেন। 

এদিকে অমূল্য ও গীতা সমাদ্দার দু'জনেই গুরুতর অসুস্থ। গীতা সমাদ্দার গত ১০ বছর ধরে পক্ষাঘাতে আক্রান্ত। প্রায় শয্যাশায়ী তিনি। খুব বেশি চলাফেরা করতে পারেন না।

ফলে অমূল্য সমাদ্দারই স্ত্রীর দেখভাল করতেন। বৃদ্ধ বয়সেও কোনওমতে সমস্ত দিক একা সামলাতেন।

কিন্তু অমূল্য সমাদ্দারের নিজের স্বাস্থ্যও খুব একটা ভাল ছিল না। সম্প্রতি তাঁর গুরুতর হৃদরোগ ধরা পড়ে। তখন থেকেই বেশ অসুস্থ, দুর্বল ছিলেন। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবারই চিকিৎসকরা তাঁকে কিছু টেস্ট করাতে বলেছিলেন। 

অনুমান করা হচ্ছে, শারীরিক অসুস্থতা ও অবসাদের থেকেই খুন ও আত্মহত্যার পথ বেছে নেন অমূল্য সমাদ্দার। তবে এখনও বিষয়টি পুলিশের তদন্তের মধ্যে রয়েছে। ঘটনার তদন্তে নেমেছে আনন্দপুর থানার পুলিশ।

POST A COMMENT
Advertisement