Azad Kashmir Debate: এবার ABTA-র স্টেটপেপারে 'আজাদ কাশ্মীর', অস্বস্তিতে সিপিএমের শিক্ষক সংগঠন

Azad Kashmir Debate in ABTA Test Paper: মাধ্যমিকের আরও এক টেস্ট পেপারে ‘আজাদ কাশ্মীর’ উল্লেখ ঘিরে ফের বিতর্ক। এবার বিতর্ক সিপিএমের শিক্ষক সংগঠন নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতি (এবিটিএ)-এর টেস্ট পেপার নিয়ে। এর আগে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক টেস্ট পেপারের ‘আজাদ কাশ্মীর’ (Azad Kashmir Debate) উল্লেখ ছিল। বিতর্কে জড়াল সিপিএমের শিক্ষক সংগঠন।

Advertisement
এবার ABTA-র স্টেটপেপারে 'আজাদ কাশ্মীর' ‘আজাদ কাশ্মীর’ নিয়ে প্রশ্ন ABTA-র টেস্টপেপারে
হাইলাইটস
  • মাধ্যমিকের আরও এক টেস্ট পেপারে ‘আজাদ কাশ্মীর’ উল্লেখ ঘিরে ফের বিতর্ক
  • এবার বিতর্ক সিপিএমের শিক্ষক সংগঠন নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতি (এবিটিএ)-এর টেস্ট পেপার নিয়ে
  • এর আগে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক টেস্ট পেপারের ‘আজাদ কাশ্মীর’ (Azad Kashmir Debate) উল্লেখ ছিল

Azad Kashmir Debate in ABTA Test Paper: মাধ্যমিকের আরও এক টেস্ট পেপারে ‘আজাদ কাশ্মীর’ উল্লেখ ঘিরে ফের বিতর্ক। এবার বিতর্ক সিপিএমের শিক্ষক সংগঠন নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতি (ABTA)-এর টেস্ট পেপার নিয়ে। এর আগে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক টেস্ট পেপারের ‘আজাদ কাশ্মীর’ (Azad Kashmir Debate) উল্লেখ ছিল। ফলে বিতর্কে জড়াল সিপিএমের শিক্ষক সংগঠন।

বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে যায়। এবিটিএ-এর তরফে ভুল স্বীকার করা হয়েছে। এই অংশটি বাদ দেওয়া হবে বলে জানানো হয়।

ঘটনাকে ঘিরে একটি বিবৃতি দেয় পর্ষদ। সংবাদমাধ্যম সূত্র খবর, মালদহ রামকৃষ্ণ মিশনের প্রশ্নমালায় সেটি রয়েছে। এটি যাতে বাদ দেওয়া হয় সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সিপিএমের এবিটিএ-এর টেস্ট পেপারে ইতিহাসে লিখতে দেওয়া হয়েছে ‘আজাদ কাশ্মীর কী?’ এ-ও জানা গেছে, ২০২২-২৩ এবিটিএ মাধ্যমিক টেস্ট পেপারে এই প্রশ্নটি কেন্দ্রীয়ভাবে করা হয়েছিল।

এক সংবাদমাধ্যমকে এবিটিএ-এর তরফে সুকুমার পাইন জানান, ‘এটা একেবারেই উচিত নয়। কীভাবে হল তা মডারেটরদের থেকে জানতে চাওয়া হবে। আমরা এটি প্রত্যাহারের নির্দেশ দিয়েছি।’

উল্লেখ্য, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের এ বছরের মাধ্যমিক টেস্ট পেপার নিয়ে তুমুল বিতর্ক শুরু হয়। সেই বইয়ের ১৩২ নম্বর পাতায় ইতিহাসের প্রশ্নমালায় ম্যাপ পয়েন্টিং করতে দেওয়া হয়। সেখানেই চিহ্নিত করতে বলা হয়, ‘আজাদ কাশ্মীর’ (Azad Kashmir)! বিতর্কিত শব্দবন্ধ কীভাবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের টেস্ট পেপারে ব্যবহার করা হল তাই নিয়েই প্রশ্ন উঠছে শিক্ষা মহলে। বিষয়টিতে ট্যুইট করেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষও। 

এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ‘বিষয়টি দেখে নিয়ে তারপর পরিমার্জন বা ব্যাখ্যা দেওয়া হবে। তা জানানো হবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ওয়েবসাইটে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যাঁরা প্রশ্ন তৈরি করেছেন বা এডিট করেছেন তাঁদের সঙ্গে কথা বলা হবে। প্রয়োজনে পর্ষদের সংবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।’  ‘আজাদ কাশ্মীর’ ঘিরে বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না।

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement