BJP: যুবমোর্চাকে 'বাঙালি হিন্দু বাঁচাও' মিছিলের ছাড়পত্র দিল হাইকোর্ট, থাকবেন শুভেন্দু

কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতিতে শনিবার, ১৯ এপ্রিল, শহরের বুকে আয়োজিত হতে চলেছে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার 'বাঙালি হিন্দু বাঁচাও সমাবেশ'। ঐতিহাসিক গুরুত্বে ভরা এই কর্মসূচির সূচনা হবে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর এলগিন রোডের পৈতৃক বাড়ি থেকে এবং শেষ হবে ভবানীপুরে, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্য প্রতিষ্ঠার অন্যতম রূপকার বিধানচন্দ্র রায়ের বাসভবনের সামনে জনসভার মাধ্যমে।

Advertisement
যুবমোর্চাকে 'বাঙালি হিন্দু বাঁচাও' মিছিলের ছাড়পত্র দিল হাইকোর্ট, থাকবেন শুভেন্দুফাইল চিত্র।
হাইলাইটস
  • কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতিতে শনিবার, ১৯ এপ্রিল, শহরের বুকে আয়োজিত হতে চলেছে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার 'বাঙালি হিন্দু বাঁচাও সমাবেশ'।
  • ঐতিহাসিক গুরুত্বে ভরা এই কর্মসূচির সূচনা হবে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর এলগিন রোডের পৈতৃক বাড়ি থেকে এবং শেষ হবে ভবানীপুরে, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্য প্রতিষ্ঠার অন্যতম রূপকার বিধানচন্দ্র রায়ের বাসভবনের সামনে জনসভার মাধ্যমে।

কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতিতে শনিবার, ১৯ এপ্রিল, শহরের বুকে আয়োজিত হতে চলেছে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার 'বাঙালি হিন্দু বাঁচাও সমাবেশ'। ঐতিহাসিক গুরুত্বে ভরা এই কর্মসূচির সূচনা হবে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর এলগিন রোডের পৈতৃক বাড়ি থেকে এবং শেষ হবে ভবানীপুরে, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্য প্রতিষ্ঠার অন্যতম রূপকার বিধানচন্দ্র রায়ের বাসভবনের সামনে জনসভার মাধ্যমে।

এই সমাবেশ ঘিরে ইতিমধ্যেই শহরের রাজনৈতিক আবহে উত্তাপ তৈরি হয়েছে। যুব মোর্চার তরফে দাবি করা হয়েছে, এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য রাজ্যে বাঙালি হিন্দুদের অস্তিত্ব, অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষা নিয়ে জনমত তৈরি করা। বিজেপি-র অভিযোগ, রাজ্যে বাঙালি হিন্দুরা প্রশাসনিকভাবে উপেক্ষিত এবং নানা দিক থেকে অবহেলিত হচ্ছেন।

এই সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই কর্মসূচির মাধ্যমে শহরের কেন্দ্রস্থলে জনমত তৈরির পাশাপাশি ভবানীপুরে বিজেপির সংগঠনকে চাঙ্গা করার কৌশলও রয়েছে। উল্লেখ্য, ভবানীপুর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিধানসভা কেন্দ্র, তাই এই সমাবেশের প্রতীকী গুরুত্বও যথেষ্ট।

পুলিশ ও প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, হাইকোর্টের নির্দেশ মেনেই রুট ঠিক করে মিছিল করতে হবে। মিছিলে যাতে কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে, তার জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

বিজেপির তরফে জানানো হয়েছে, এটি শুধুমাত্র একটি জনসচেতনতামূলক কর্মসূচি, যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মধ্যে নিজেদের বক্তব্য পৌঁছে দিতে চাইছে যুব মোর্চা। তবে, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির একাংশ এই কর্মসূচিকে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের ইন্ধন বলেও কটাক্ষ করেছে।

 

POST A COMMENT
Advertisement