scorecardresearch
 

Buddhadeb Bhattacharjee Last Rites: বিদায় বুদ্ধদেব, এনআরএসে দান করা হল দেহ

প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। শুক্রবার দেহ দান করা হল বুদ্ধদেবের। এদিন সকালে পিস ওয়ার্ল্ড থেকে বুদ্ধদেবের মরদেহ বিধানসভায় আনা হয়। এখানে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয় তাঁকে। বুদ্ধদেবের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে দলীয় কার্যালয়ে। শেষে বুদ্ধদেবের দেহ দান করা হয়।

Advertisement
বুদ্ধদেবকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে জনজোয়ার। বুদ্ধদেবকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে জনজোয়ার।
হাইলাইটস
  • প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
  • শুক্রবার দেহ দান করা হল বুদ্ধদেবের।
  • বুদ্ধদেবের প্রয়াণে শোকের ছায়া রাজনৈতিক মহলে।

প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। শুক্রবার দেহ দান করা হল বুদ্ধদেবের। এদিন সকালে পিস ওয়ার্ল্ড থেকে বুদ্ধদেবের মরদেহ বিধানসভায় আনা হয়। এখানে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয় তাঁকে। বুদ্ধদেবের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে দলীয় কার্যালয়ে। শেষে বুদ্ধদেবের দেহ দান করা হয়। 

বুদ্ধদেবের দেহ দান করা হল

এনআরএস হাসপাতালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দেহ দান করা হল। 

আরও পড়ুন

এনআরএস হাসপাতালের দিকে বুদ্ধদেবের মরদেহ

বুদ্ধদেবের দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এনআরএস হাসপাতালের দিকে। বিকেলে দেহ দান করা হবে। 

বুদ্ধদেবকে শেষ দেখা দেখতে জনজোয়ার।
বুদ্ধদেবকে শেষ দেখা দেখতে জনজোয়ার।

দীনেশ মজুমদার ভবনে আনা হল বুদ্ধদেবের দেহ

দীনেশ মজুমদার ভবনে আনা হল বুদ্ধদেবের মরদেহ। রাস্তায় রীতিমতো জনজোয়ার।

দীনেশ মজুমদার ভবনের পথে বুদ্ধদেবের মরদেহ

আলিমুদ্দিন থেকে দীনেশ মজুমদার ভবনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বুদ্ধদেবের মরদেহ। 

 

আলিমুদ্দিন থেকে বার করা হল মরদেহ

আলিমুদ্দিন স্ট্রিট থেকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মরদেহ বার করা হল। 

 

একটা শূন্যতা তৈরি হল: মানিক সরকার

বুদ্ধদেবকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার। তিনি বললেন, 'বুদ্ধদেব চলে গেলেন। শূন্যতা তৈরি হল।'

 

বুদ্ধদেবকে শেষ শ্রদ্ধা পূর্ণ দাস বাউলের

বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন পূর্ণ দাস বাউল। 

 

আলিমুদ্দিনে আনা হল বুদ্ধদেবের দেহ

আলিমিুদ্দিন স্ট্রিটে আনা হল বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মরদেহ। আজ বিকেলে দেহ দান করা হবে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর। 

Advertisement

 

বুদ্ধদেবকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে আলিমুদ্দিনে প্রকাশ ও বৃন্দা কারাট

আলিমুদ্দিনে বুদ্ধদেবকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে আলিমুদ্দিনে সিপিএম নেতৃত্ব। রয়েছেন প্রকাশ কারাট, বৃন্দা কারাট, বিমান বসু-সহ অন্যরা।

বিধানসভা থেকে বার করা হল বুদ্ধদেবের মরদেহ

বিধানসভা থেকে বার করা হল বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মরদেহ। এবার নিয়ে যাওয়া দলীয় কার্যালয় আলিমুদ্দিনে। সেখানে দলের নেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হবে। 

বুদ্ধদেবের শেষযাত্রায় শামিল শাসক-বিরোধী নেতারা

বুদ্ধদেবের শেষযাত্রায় রাজনৈতিক বিভাজন মুছল। বিধানসভায় শ্রদ্ধা জানালেন অভিষেক, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।  রয়েছেন বাম নেতারাও। 

বিধানসভায় বুদ্ধদেবকে শেষশ্রদ্ধা।
বিধানসভায় বুদ্ধদেবকে শেষশ্রদ্ধা।

বুদ্ধদেবকে শেষশ্রদ্ধা জানালেন অভিষেক

বিধানসভায় বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে শেষশ্রদ্ধা জানালেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রয়েছেন ফিরহাদ হাকিম, স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়রা। বিধানসভায় রয়েছেন বুদ্ধদেবের স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য এবং সন্তান সুচেতন ভট্টাচার্য।

 

বিধানসভায় আনা হল বুদ্ধদেবের মরদেহ

পিস ওয়ার্ল্ড থেকে বিধানসভায় আনা হল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মরদেহ। এখানে বুদ্ধদেবকে শেষশ্রদ্ধা জানানো হবে। তারপরে নিয়ে যাওয়া হবে আলিমুদ্দিনে। 

 

আজ বুদ্ধদেবের শেষযাত্রা
 

শুক্রবার দেহ দান করা হবে বুদ্ধদেবের। এদিন সকালে পিস ওয়ার্ল্ড থেকে বুদ্ধদেবের মরদেহ বিধানসভায় আনা হয়। এখানে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হবে তাঁকে। বুদ্ধদেবের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে দলীয় কার্যালয়ে। তারপরে শেষযাত্রা করা হবে। শেষে বুদ্ধদেবের দেহ দান করা হবে। 

 

প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৮০। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ২০ মিনিট নাগাদ প্রয়াত হন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। বাড়িতেই মৃত্যু হয় তাঁর। ২০০০ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। বুদ্ধদেবের প্রয়াণে বঙ্গ রাজনীতিতে এক যুগের অবসান হল। বুদ্ধদবের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।

 ১৯৪৪ সালের ১ মার্চ জন্ম বুদ্ধদেবের। পাঁচ দশকের বর্ণময় রাজনীতিতে উজ্জ্বল নাম বুদ্ধদেবের। দীর্ঘদিন ধরে পলিটব্যুরো সদস্য ছিলেন তিনি। ২০১১ সালে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনে বাম দুর্গের অবসান ঘটে। ৩৪ বছরের বাম জমানার শেষ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ১৯৭২ সালে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক হয়েছিলেন বুদ্ধদেব। ১৯৭৭ সালে কাশীপুর-বেলগাছিয়া কেন্দ্রে প্রথম বার বিধায়ক হিসাবে নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৯৬ সালে রাজ্যে স্বরাষ্ট্র দফতরের মন্ত্রী ছিলেন বুদ্ধদেব। ১৯৯৯ সালে উপমুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। শুধু রাজনীতি নয়, সংস্কৃতিমনষ্ক ব্যক্তিত্ব ছিলেন কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ভাইপো বুদ্ধদেব।

দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জে পাম অ্যাভিনিউয়ে দু'কামরার ফ্ল্যাটে আড়ম্বরহীন জীবন কাটিয়েছেন বুদ্ধদেব। তাঁর পরনে থাকত সাদা ধবধবে ধুতি-পাঞ্জাবি। গলার স্বরের গাম্ভীর্য, শব্দচয়ন, স্পষ্ট উচ্চারণে বাংলায় কথা বলা, সবমিলিয়ে নিজস্ব ছাপ তৈরি করেছিলেন বুদ্ধদেব। অত্যন্ত সৎ মানুষ হিসাবে পরিচিতি রয়েছে বুদ্ধদেবের। বিরোধী দলের নেতারাও তাঁর সম্পর্কে কখনও কোনও অভিযোগ করেননি। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর প্রয়াণে শোকের ছায়া রাজ্য রাজনীতিতে।

Advertisement