Dilip Ghosh: 'রাজ্যপাল যোগ্য ও বিশেষ ব্যক্তি', হাতেখড়ি ইস্যুতে সমালোচনার পরদিনই সুরবদল দিলীপের

সিভি আনন্দ বোসের হাতেখড়ি অনুষ্ঠান নিয়ে তির্যক মন্তব্য করেছিলেন। হাতেখড়ি অনুষ্ঠান করে বাড়াবাড়ি করেছেন রাজ্যপাল, এমনটাই মন্তব্য করেছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এবার ফের বাংলার রাজনীতির কথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে মনে করিয়ে দিতে চাইলেন তিনি। সেই সঙ্গে রাজ্যপালকে যোগ্য ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি বলেও সম্বোধন করলেন তিনি।

Advertisement
 'রাজ্যপাল যোগ্য ও বিশেষ ব্যক্তি', হাতেখড়ি ইস্যুতে সমালোচনার পরদিনই সুরবদল দিলীপের
হাইলাইটস
  • সিভি আনন্দ বোসের হাতেখড়ি অনুষ্ঠান নিয়ে তির্যক মন্তব্য করেছিলেন।
  • হাতেখড়ি অনুষ্ঠান করে বাড়াবাড়ি করেছেন রাজ্যপাল, এমনটাই মন্তব্য করেছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

সিভি আনন্দ বোসের হাতেখড়ি অনুষ্ঠান নিয়ে তির্যক মন্তব্য করেছিলেন। হাতেখড়ি অনুষ্ঠান করে বাড়াবাড়ি করেছেন রাজ্যপাল, এমনটাই মন্তব্য করেছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এবার ফের বাংলার রাজনীতির কথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে মনে করিয়ে দিতে চাইলেন তিনি। সেই সঙ্গে রাজ্যপালকে যোগ্য ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি বলেও সম্বোধন করলেন তিনি।

শনিবার সকালে দলীয় কাজে মালদা পৌঁছে স্টেশনেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল প্রসঙ্গে ফের একবার মুখ খোলেন দিলীপ ঘোষ। বলেন রাজ্যপাল যোগ্য ও অভিজ্ঞ ব্যক্তি। তাঁকে নিয়ে বিরোধীরা রাজনীতি করছে। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গ আলদা রাজ্য হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। বাংলা কোনমতেই ভাগ হবে না। যেমন আছে তেমনই থাকবে। 

শনিবার সকালে গৌড় এক্সপ্রেসে মালদায় নামেন দিলীপ ঘোষ। মালদার গৌড় ভবনে বিশ্রাম নিয়ে তিনি দুপুরে যাবেন রায়গঞ্জ। সেখানে দলীয় কর্মসূচি সেরে রাতে আবার ফিরবেন মালদায়। রবিবার মালদায় একাধিক দলীয় কর্মসূচি রয়েছে তাঁর।

বিজেপি নেতা স্বপন দাশগুপ্ত হাতেখড়ি ইস্যুতে বলেছিলেন, রাজ্যপালের আচরণ নিয়ে মন্তব্য করা উচিত নয়। এই প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘যখন রাজ্যপালের মতো গরিমাময় পদে থেকে এমন কাজ করা হয়, তখন প্রশ্ন ওঠেই। তবে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস একজন যোগ্য ব্যক্তি। অনেক অভিজ্ঞতা আছে। বাংলার ভাল হবে, এমন কাজ করুন। তবে এখানকার রাজনীতি খুব স্পর্শকাতর। সেটা ভেবেচিন্তে কাজ করলে আর প্রশ্ন উঠবে না।’

বাংলা শেখার ইচ্ছা থেকেই সরস্বতী পুজোর দিন তাঁর হাতেখড়ি অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একটি বর্ণপরিচয়ও রাজ্যপালকে উপহার দেন তিনি। প্রথম সারিতে ছিল শাসক দলের একাধিক মুখ। কিন্তু আমন্ত্রণ পেয়েও যাননি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই ঘটনার পরই দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘অনুষ্ঠান করে হাতেখড়ি দেওয়া, এটি একটু বেশি বাড়াবাড়ি হচ্ছে। ড্রামা করা রাজ্যপালের শোভা পায় না।’ কিন্তু এদিন তিনি তাঁর ওই মন্তব্য থেকে অনেকটাই সরে এলেন।

Advertisement

আরও পড়ুন-Dilip Ghosh: 'রাজ্যপাল অন্যের বুদ্ধিতে পরিচালিত হচ্ছেন,' হাতেখড়ি-ইস্যুতে বলছেন দিলীপ

    POST A COMMENT
    Advertisement