Hasnabad: অজ্ঞান করার ইঞ্জেকশন দিয়ে মহিলাকে ধর্ষণ-ব্ল্যাকমেল? হাসনাবাদে ধৃত ডাক্তার

রোগীকে ধর্ষণ ও ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ উঠল চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ করা হয়েছে, স্থানীয় ডাক্তার নুর আলম সরদার ওক মহিলাকে অচৈতন্য করার ইনজেকশন দিয়ে ধর্ষণ করেছে। এবং ওই ঘটনার ছবি মোবাইলে তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করার ভয় দেখিয়েছে।

Advertisement
অজ্ঞান করার ইঞ্জেকশন দিয়ে মহিলাকে ধর্ষণ-ব্ল্যাকমেল? হাসনাবাদে ধৃত ডাক্তার
হাইলাইটস
  • রোগীকে ধর্ষণ ও ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ উঠল চিকিৎসকের বিরুদ্ধে।
  • অভিযোগ করা হয়েছে, স্থানীয় ডাক্তার নুর আলম সরদার ওক মহিলাকে অচৈতন্য করার ইনজেকশন দিয়ে ধর্ষণ করেছে।

রোগীকে ধর্ষণ ও ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ উঠল চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ করা হয়েছে, স্থানীয় ডাক্তার নুর আলম সরদার ওক মহিলাকে অচৈতন্য করার ইনজেকশন দিয়ে ধর্ষণ করেছে। এবং ওই ঘটনার ছবি মোবাইলে তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করার ভয় দেখিয়েছে। মহিলার স্বামী কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন। তিনি জানিয়েছেন যে, তাঁর স্ত্রী শরীর খারাপ হওয়ায় ডাক্তার নুর আলমের কাছে যান। ডাক্তার ইনজেকশন দেওয়ার অজুহাতে মহিলাকে অচৈতন্য করে ধর্ষণ করে। এরপর ছবি তুলে বিভিন্ন সময়ে ৪ লক্ষ টাকা দাবি করে এবং আরও টাকা চাওয়ার হুমকি দেন।

মহিলার স্বামী জানান, তিনি কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন। স্ত্রীর শরীর খারাপ হওয়ায় তিনি একাই এই স্থানীয় চিকিৎসক নুর আলমের কাছে যান। ডাক্তার ইনজেকশন দেওয়ার নাম করে অচৈতন্য হওয়ার ইনজেকশন দিয়ে মহিলাকে অচৈতন্য করে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। দিনের পর দিন চলে এই ঘটনা। এবং আরও টাকার দাবি করে সেই ডাক্তার, এমনই অভিযোগ।
মহিলা ঘটনার পর তার স্বামীকে সব জানালে তিনি বাড়ি ফিরে এসে হাসনাবাদ থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে ডাক্তার নুর আলমকে গ্রেফতার করেছে। বর্তমানে তাকে বসিরহাট মহকুমা আদালতে পেশ করা হবে এবং ওই মহিলার গোপন জবানবন্দী নেওয়া হবে।

এ ঘটনা স্থানীয় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। এবং লোকজন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অভিযুক্ত ডাক্তার এবং এধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করছেন। পুলিশের তদন্ত অব্যাহত রয়েছে এবং ভুক্তভোগী মহিলার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

 

POST A COMMENT
Advertisement