scorecardresearch
 

Sandeshkhali ED Attack: সন্দেশখালির ঘটনায় রাজ্য সরকারের রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক

সন্দেশখালিতে ED-র উপর আক্রমণের ঘটনায় রাজ্য সরকারের রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

Advertisement
ফাইল ছবি ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • সন্দেশখালিতে ED-র উপর আক্রমণের ঘটনায় রাজ্য সরকারের রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।
  • মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থা পিটিআই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্ত্রকের সূত্র উদ্ধৃত করে এমনটা জানিয়েছে। 
  • গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালির সরবেড়িয়া গ্রামে তল্লাশি অভিযানে যান এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা।

সন্দেশখালিতে ED-র উপর আক্রমণের ঘটনায় রাজ্য সরকারের রিপোর্ট তলব করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। মঙ্গলবার সংবাদ সংস্থা পিটিআই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের মন্ত্রকের সূত্র উদ্ধৃত করে এমনটা জানিয়েছে। 

গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালির সরবেড়িয়া গ্রামে তল্লাশি অভিযানে যান এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা। তৃণমূল নেতা তথা উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সদস্য শেখ শাহজাহানের বাড়িতে যান তাঁরা। কিন্তু সেখানে যেতেই ইডি আধিকারিক ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর চড়াও হন গ্রামবাসীদের একাংশ। অভিযোগ রীতিমতো লাঠি, পাথর নিয়ে ইডি আধিকারিক ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর চড়াও হন তাঁরা। ইডি আধিকারিকদের বেধড়ক মারধর করা হয়। ঘটনায় ৩ জন ইডি আধিকারিক জখম হন। ইডি আধিকারিকদের রক্তাক্ত ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়।

ঘটনার পরেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার উপর আক্রমণের বিরুদ্ধে নিন্দার ঝড় ওঠে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক শেখ শাহজাহান। 

এর পরেই ইডি জানায়, তাদের অফিসারদের খুনের চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই সঙ্গে পলাতক শেখ শাহজাহানের জন্য 'লুকআউট নোটিস'ও জারি করা হয়। যদিও ঘটনার পর ৪ দিন পেরিয়ে গেলেও শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। 

কেন্দ্রীয় বাহিনী ও ইডি আধিকারিকদের উপর আক্রমণের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। 

পুলিশ, ইডি খোঁজ না পেলেও শাহজাহান কোথায় তা জানেন, দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। এদিনের ভরা সভায় শুভেন্দু বলেন 'শাহজাহান কোথায় আমি জানি। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বেরমজুর-১ থেকে ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের ১০০ কিলোমিটারের মধ্যেই ঘোরাফেরা করছে। অথচ পুলিশ জানে না। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার শাহজাহানকে বলেছে সারেন্ডার কর। আমি শাহজাহানকে বলছি, আপনি ইডি-র কাছে সারেন্ডার করুন। সব স্বীকার করুন। আপনি রাজ্য পুলিশের কাছে ধরা দিলে আপনাকে লাশ করে দিতে পারে(খবরটি পড়তে ক্লিক করুন)। কারণ মমতার সরকার মুসলিম লাশ খুঁজছে।'

Advertisement

Advertisement