Purulia: চাল না থাকায় মিলছে না মিড-ডে মিল, প্রবল সমস্যায় পুরুলিয়ার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র

চাল বাড়ন্ত, তাই দীর্ঘদিন ধরে রাজ্যের একাধিক অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির মিড মিল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রসূতি মা, শিশু-সহ অন্যান্যরা। প্রতিদিন কেন্দ্র গুলিতে নিয়মিত আসছেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা অথচ তারা অসহায়, রান্না করে পুষ্টিকর মিড ডে মিল থালাতে তুলে দিতে পারছেন না প্রাপকদের।

Advertisement
চাল না থাকায় মিলছে না মিড-ডে মিল, প্রবল সমস্যায় পুরুলিয়ার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র
হাইলাইটস
  • চাল বাড়ন্ত, তাই দীর্ঘদিন ধরে রাজ্যের একাধিক অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির মিড মিল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রসূতি মা, শিশু-সহ অন্যান্যরা।

চাল বাড়ন্ত, তাই দীর্ঘদিন ধরে রাজ্যের একাধিক অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলির মিড মিল থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রসূতি মা, শিশু-সহ অন্যান্যরা। প্রতিদিন কেন্দ্র গুলিতে নিয়মিত আসছেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা অথচ তারা অসহায়, রান্না করে পুষ্টিকর মিড ডে মিল থালাতে তুলে দিতে পারছেন না প্রাপকদের। এই নিয়ে বহুদিন ধরেই একাধিক জায়গায় ক্ষোভ বাড়ছিল। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি। যে কারণে বন্ধ থাকা আইসিডিএস কেন্দ্রগুলিতে রান্না হচ্ছে না।

বর্তমানেও প্রাপক পরিবারের লোকজন জানাচ্ছেন আইসিডিএস অঙ্গনওয়াড়িতে বন্ধ রয়েছে রান্না। প্রতিদিন গিয়ে ঘুরে আসতে হয় তাদের। খাবার পাচ্ছে না প্রত্যন্ত গ্রামের শিশু ও প্রসূতি মায়েরা। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে জানেন না কেউই। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা পুরুলিয়ার হুড়া ব্লকের একাধিক অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের।  রান্না বন্ধ থাকায় খাবার মিলছে না। খালি পেটেই বাড়ি ফিরছেন প্রসূতি এবং স্কুল পড়ুয়া শিশুরা। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে খাদ্যদ্রব্যের জোগান ঠিকঠাক না থাকায় দীর্ঘদিন ধরে রান্না বন্ধ ওই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে। 

প্রাপক পরিবারের লোকজন জানাচ্ছেন আইসিডিএস অঙ্গনওয়াড়িতে বন্ধ রয়েছে রান্না, প্রতিদিন গিয়ে ঘুরে আসতে হয় তাদের খাবার পাচ্ছে না প্রত্যন্ত গ্রামের শিশু ও প্রসূতি মায়েরা। কবে পরিস্থিতির স্বাভাবিক হবে জানেন না। বিষয়টিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপি মণ্ডল সভাপতি সন্দীপ সিং সর্দার বলেন, রাজ্য সরকারের ভাঁড়ে মা ভবানী, শিশুদের খাবার যোগান দিতে পারছে না এই সরকার এই সরকার রাজ্য চালাবে কীভাবে। তবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দাবি পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে। পাশাপাশি সেন্টার থেকে চাল ম্যানেজ করতে বলা হয়েছে। জেলার সহ-সভাপতি সুজয় ব্যানার্জি জানিয়েছেন বিষয়টি তিনি দেখছেন।

রিপোর্টারঃ সত্যজিৎ ব্যানার্জি
 

POST A COMMENT
Advertisement