scorecardresearch
 

রামপুরহাট হত্যাকাণ্ড নিয়ে মমতাকে চিঠি বিশিষ্টদের, হিংসা বন্ধের আর্জি

রাজ্যে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক বিভিন্ন হিংসার ঘটনার প্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) চিঠি দিলেন বিদ্বজ্জনেরা। চিঠিতে রাজ্যে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক এই ঘটনাগুলির প্রেক্ষিতে যথেষ্টই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।

Advertisement
রুপম ইসলাম, ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়, অনুপম রায়, অপর্ণা সেন ও কৌশিক সেন (বামদিক থেকে) রুপম ইসলাম, ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়, অনুপম রায়, অপর্ণা সেন ও কৌশিক সেন (বামদিক থেকে)
হাইলাইটস
  • মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি বিদ্বজ্জনেদের
  • রাজ্যের হিংসা নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ
  • হিংসা বন্ধের আবেদন

রামপুরহাটকাণ্ডসহ (Rampurhat Incident) রাজ্যে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক বিভিন্ন হিংসার ঘটনার প্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) চিঠি দিলেন বিদ্বজ্জনেরা। চিঠিতে রাজ্যে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক এই ঘটনাগুলির প্রেক্ষিতে যথেষ্টই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর প্রশাসনের কাছে এই ধরনের হিংসার ঘটনা রাজ্যে বন্ধ করার নিশ্চয়তারও দাবিও জানান বুদ্ধিজীবীরা।  

মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া চিঠিতে, আনিস খান হত্যাকাণ্ড, তাপন কান্দু ও অনুপম দত্তের খুন থেকে শুরু করে তুহিনা খাতুনের ঘটনা, সবই উল্লেখ করেছেন বিদ্বজ্জনেরা। এমনকি রাজ্যের সদ্য সমাপ্ত পুর নির্বাচনে যে হিংসার ঘটনা ঘটেছে সেই বিষয়েও নিন্দা প্রকাশ করা হয়েছে চিঠিতে। 

তবে রামপুরহাটকাণ্ড নিয়েই চিঠিতে সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বুদ্ধিজীবীরা। ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী যে সিট গঠন করেছিলেন ও ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করেছেন, সেইসমস্ত পদক্ষেপকে স্বাগত জানালেও পুলিশ আগে কেন সক্রিয় হল না সেই প্রশ্নও তুলেছেন বিশিষ্টরা। 

মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া খোলা চিঠি
মুখ্যমন্ত্রীকে দেওয়া খোলা চিঠি

২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে 'বিভাজন সৃষ্টিকারী রাজনীতির আস্ফালন'কে প্রতিহত করেছেন তার প্রশংসা করেছেন বিশিষ্টজনেরা। এমনকি গোটা দেশে অতি দক্ষিণপন্থী শক্তির অন্যতম প্রধান মুখ হয়ে ওঠার জন্যও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানিয়ছেন তাঁরা। তবে একইসঙ্গে ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঘটে যাওয়া হিংসার পুনরাবৃত্তি যাতে ২০২৩ সালে না ঘটে, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করাও যে রাজ্যের শাসক দল তথা প্রশাসনের দায়িত্ব, তাও সস্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে চিঠিতে। পাশাপশি যে হিংসা বাংলার রাজনীতির কদর্য ঐতিহ্য হয়ে উঠেছে তা বন্ধ করার বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী তাঁর নেতৃত্বের মধ্যে দিয়ে সুনিশ্চিত করুন, এই আবেদকও জানিয়েছেন বুদ্ধিজীবীরা। 

আরও পড়ুনগাজরের হালুয়া-লাড্ডু-কালাকাঁদ দিয়ে মোমো, দেখুন রেসিপি

Advertisement

 

Advertisement