scorecardresearch
 

Jayanta singh Gang: কিশোরের যৌনাঙ্গে সাঁড়াশি দিয়ে অত্যাচার, ভিডিও ভাইরাল হতেই ধৃত জয়ন্তের আরেক শাগরেদ

জয়ন্তের গ্যাংয়ের একের পর এক অত্যাচারের ভিডিয়ো গত কয়েক দিনে প্রকাশ্যে এসেছে। যদিও ওই ভিডিয়োগুলির সত্যতা যাচাই করেনি bangla.aajtak.in। এক কিশোরের যৌনাঙ্গে সাঁড়াশি দিয়ে চেপে অত্যাচারের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এই ঘটনায় জয়ন্তের শাগরেদ প্রসেন ওরফে লাল্টুকে গ্রেফতার করল পুলিশ। 

Advertisement
এই ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছিল। এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি bangla.aajtak.in। এই ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছিল। এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি bangla.aajtak.in।
হাইলাইটস
  • এক কিশোরের যৌনাঙ্গে সাঁড়াশি দিয়ে চেপে অত্যাচারের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।
  • এই ঘটনায় জয়ন্তের শাগরেদ প্রসেন ওরফে লাল্টুকে গ্রেফতার করল পুলিশ। 
  • লাল্টুকে গ্রেফতার করেছে বেলঘরিয়া থানার পুলিশ।

আড়িয়াদহের তালতলা ক্লাবে এক জনকে চ্যাংদোলা করে মারধরের ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে জয়ন্ত সিংকে। যিনি 'জায়ান্ট' নামেই এলাকায় পরিচিত। জয়ন্তের গ্যাংয়ের একের পর এক অত্যাচারের ভিডিয়ো গত কয়েক দিনে প্রকাশ্যে এসেছে। যদিও ওই ভিডিয়োগুলির সত্যতা যাচাই করেনি bangla.aajtak.in। এক কিশোরের যৌনাঙ্গে সাঁড়াশি দিয়ে চেপে অত্যাচারের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এই ঘটনায় জয়ন্তের শাগরেদ প্রসেন ওরফে লাল্টুকে গ্রেফতার করল পুলিশ। 

লাল্টুকে গ্রেফতার করেছে বেলঘরিয়া থানার পুলিশ। জানা গিয়েছে, কোনও একটি চুরির ঘটনায় এক কিশোরকে ক্লাবে তুলে নিয়ে এনে তার গোপনাঙ্গে সাঁড়াশি দিয়ে চাপ দেওয়া  হয় বলে অভিযোগ। 

প্রসঙ্গত, আড়িয়াদহের তালতলা ক্লাবে এক জনকে চ্যাংদোলা করে ঝুলিয়ে রেখে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি bangla.aajtak.in। এই ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে জয়ন্ত সিং নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ভিডিওটি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি-ও। ভিডিও-তে দেখা যাচ্ছে, জয়ন্ত সিংরা দলবল নিয়ে এক জনকে চ্যাংদোলা করে মারছে। লাঠি দিয়ে মারছে। জয়ন্ত সিং কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্র মদন মিত্র-র ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। যদিও মদন মিত্র এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

আরও পড়ুন

অন্য দিকে, এক্স হ্যান্ডেলে তৃণমূল নেতা ঋজু দত্তের দাবি, ভিডিওটি ২০২১ সালের মার্চ মাসের। অভিযুক্ত জয়ন্ত সিং ও তাঁর সঙ্গীরা। এদের মধ্যে দুজন ইতিমধ্যেই জেলে রয়েছে। যাঁকে মারধর করা হচ্ছে, তিনি সম্ভবত ছেলে। বাংলা বিজেপি-কে বর্জন করেছে, তাই স্বাভাবিক ভাবেই ওরা তৃণমূল কংগ্রেসকে টার্গেট করছে ও রাজ্যকে বদনাম করার চেষ্টা করছে।

তালতলা ক্লাবে মারধরের ঘটনা প্রসঙ্গে মদন মিত্র বলেন, 'পুলিশের যা করা উচিত, সেটা করছে না। ঘটনাটি সম্পর্কে পুলিশকে বলেছিলাম। ওখানে দুটো গোষ্ঠী রয়েছে। একটা দলের নেতা জয়ন্ত। আর একটা দলের নেতা রিন্টু। যে অনেক রাজনৈতিক নেতার ঘনিষ্ঠ। পুলিশ বলছে, আমরা কী করব! বিচারক ছেড়ে দিয়েছেন। আমি বললাম, কঠোর ধারা দিয়ে জেলে রাখতে পারলেন না। তালতলা ক্লাবে কী হয়েছে পুলিশ সবটা জানে। ক্লাবটি বন্ধ করেনি। যেটা করার দরকার পুলিশ সেটা করেনি।'

Advertisement

Advertisement