scorecardresearch
 

Land-Property Registry At Home: ঘরে বসেই মিলবে জমি-বাড়ির দলিল, পরিষেবার স্বচ্ছতায় উদ্যোগী নবান্ন

Land Registry At Home: জমি, বাড়ি কেনা-বেচার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি অফিসের (land registry) চক্কর কাটার দিন ফুরতে চলল। কারণ, ডাকযোগে ঘরে বসেই জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রির (land registry) কপি পাওয়া যাবে শীঘ্রই।

Advertisement
ঘরে বসেই মিলবে জমি-বাড়ির দলিল, পরিষেবার স্বচ্ছতায় উদ্যোগী নবান্ন! ঘরে বসেই মিলবে জমি-বাড়ির দলিল, পরিষেবার স্বচ্ছতায় উদ্যোগী নবান্ন!
হাইলাইটস
  • জমি, বাড়ি কেনা-বেচার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি অফিসের (land registry) চক্কর কাটার দিন ফুরতে চলল।
  • কারণ, ডাকযোগে ঘরে বসেই জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রির (land registry) কপি পাওয়া যাবে শীঘ্রই।

Land Registry At Home: জমি, বাড়ি কেনা-বেচার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি অফিসের (land registry) চক্কর কাটার দিন ফুরতে চলল। এতদিন মূল দলিল হাতে পেতে নির্দিষ্ট আইজিআর রশিদ নিয়ে ক্রেতাকে রেজিস্ট্রি অফিসে যেতে হতো। তবে, শীঘ্রই সে ব্যবস্থার অবসান হতে চলেছে। কারণ, ডাকযোগে ঘরে বসেই জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রির (land registry) কপি পাওয়া যাবে।

সূত্রের খবর, এই ব্যবস্থা চালু করতে যাবতীয় ব্যবস্থা সেরে রাখছেন নবান্নের রাজ্য সরকারি কর্তারা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা বা সবুজ সংকেত পেলেই চালু হয়ে যাবে নতুন এই ব্যবস্থা। মানুষের হয়রানি কমানোর পাশাপাশি এই পরিষেবায় আরও স্বচ্ছতা আনার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
   
এখন জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রির পর দলিল হাতে পেতে মোটামুটি এক সপ্তাহ থেকে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যায়। নতুন ব্যবস্থা চালু হলে এক সপ্তাহের মধ্যেই রেজিস্ট্রি করা ঠিকানাতেই পৌঁছে যাবে জমি-বাড়ির দলিল। জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রিকে কেন্দ্র করে রাজ্যের ভূমি দফতরের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রির পর বছরের পর বছর কেটে গেলেও রেজিস্ট্রির কাগজ বা দলিল না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন অনেকেই। গ্রাম থেকে শহর— প্রায় সর্বত্রই অসংখ্য সাধারণ মানুষের এমন তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে।

সূত্রের খবর, ২০১১ সালে বাংলায় ক্ষমতায় এসেই ভূমি দফতরের ‘ঘুঘুর বাসা’ ভাঙতে তৎপর হয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চালু করেন অনলাইন পদ্ধতি। এখন জমি-বাড়ির রেজিস্ট্রির সার্টিফায়েড কপি  অনলাইনেই পাওয়া যায়। কিন্তু মূল দলিল হাতে পেতে এখনও ব্যাপক হয়রানির শিকার হতে হয় অনেককেই। নতুন পরিষেবা চালু হলে দলিল পৌঁছে যাবে সরাসরি রেজিস্ট্রির সংশ্লিষ্ট ঠিকানায় আর সরকারি-দফতরি হয়রানি থেকে বাঁচবেন রাজ্যের হাজার হাজার মানুষ। এমনটাই মনে করছেন নবান্নের প্রশাসনিক আধিকারিকরা।

আরও পড়ুন

Advertisement

Advertisement