SSC Protest Case: আন্দোলনকারী চাকরিহারাদের স্বস্তি, হাইকোর্টের বড় নির্দেশ

আন্দোলনকারী চাকরিহারা এবং এফআইআরে নাম থাকা শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ। শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। পুলিশকে 'ধীরে চলো' নীতি পালনের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। পাশাপাশি, সল্টলেকে সেন্ট্রাল পার্ক লাগোয়া এলাকায় অবস্থানে বসার পরামর্শ দিয়েছে আদালত। 

Advertisement
আন্দোলনকারী চাকরিহারাদের স্বস্তি, হাইকোর্টের বড় নির্দেশআন্দোলনকারী চাকরিহারাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নয়, নির্দেশ হাইকোর্টের।
হাইলাইটস
  • আন্দোলনকারী চাকরিহারাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নয়
  • শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।
  • সল্টলেকে সেন্ট্রাল পার্ক লাগোয়া এলাকায় অবস্থানে বসার পরামর্শ দিয়েছে আদালত। 

আন্দোলনকারী চাকরিহারা এবং এফআইআরে নাম থাকা শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ। শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। পুলিশকে 'ধীরে চলো' নীতি পালনের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। পাশাপাশি, সল্টলেকে সেন্ট্রাল পার্ক লাগোয়া এলাকায় অবস্থানে বসার পরামর্শ দিয়েছে আদালত। 

জানা গিয়েছে, শুক্রবার মামলার শুনানিতে বিচারপতি বলেন যে, সম্ভব হলে অস্থায়ী তাঁবু টাঙিয়ে দিক প্রশাসন। বায়ো টয়লেট, পানীয় জলের ব্যবস্থা করার কথাও বলেছে আদালত। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে যে শোকজ নোটিস জারি করা হয়েছে, সেটাও কার্যকর করা যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। 

মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দুই শিক্ষক নেতা ইন্দ্রজিৎ মণ্ডল ও সুদীপ কোনার। সেই মামলার শুনানিতে চাকরিহারাদের উদ্দেশে বিচারপতি সেন্ট্রাল পার্কে অবস্থান করার পরামর্শ দেন। পাশাপাশি, আদালত জানিয়েছে, ২০০ জন করে আন্দোলনকারী রোটেশনার পদ্ধতিতে অবস্থান-বিক্ষোভ করতে পারবেন। 

কয়েক দিন আগে, বিকাশ ভবন ঘেরাও অভিযান করেন চাকরিহারা। কোনও পরীক্ষা নয়, যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সসম্মানে তাঁদের চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে, এমন দাবিতেই সরব চাকরিহারারা। যে অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার কাণ্ড ঘটে বিকাশ ভবনের সামনে। সেই পরিস্থিতির পর চাকরিহারারা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, 'দ্বিতীয় বার কোনও পরীক্ষা দেব না। যে দফতরে আমরা আছি, সেখানে সবাইকে যোগ্যতার পরীক্ষা দিতে হবে। আমাদের পরীক্ষা দিতে হলে মুখ্যমন্ত্রী, সাংসদ, সবাইকে  পরীক্ষা দিতে হবে। সবাই ফের নির্বাচনে দাঁড়াক। আবার নির্বাচিত হন।' তাঁরা আরও বলেন, 'আমাদের বিরুদ্ধে কোনওরকম অভিযোগ নেই। তারপরেও চাকরি গেল। মূল দায়ী স্কুল সার্ভিস কমিশন ও রাজ্য সরকার। ধরি মাছ, না ছুঁই পানি স্ট্যান্ড রাজ্য সরকারের।' মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন চাকরিহারারা। 

POST A COMMENT
Advertisement