scorecardresearch
 

RG Kar Hospital: অবশেষে সরানো হল আরজি করের অধ্যক্ষ ও সুপারকে, 'লিখিত কিছু পাননি' দাবি চিকিৎসকদের

অবশেষে আরজি কর মেডিকেল কলেজের আন্দোলনরত চিকিৎসকদের দাবি মেনে নিল রাজ্য সরকার। বর্তমান অধ্যক্ষ ডঃ সুহৃতা পালকে অপসারণ করা হল। সেই সঙ্গে হাসপাতালের বর্তমান সুপার ও চেস্ট বিভাগের এইচওডিকেও অপসারণ করেছে সরকার। তাঁর জায়গায় মানস বন্দ্যোপাধ্যায়কে আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন অধ্যক্ষ হিসাবে নিযুক্ত করা হয়।

Advertisement
আরজি কর প্রতিবাদ আরজি কর প্রতিবাদ

অবশেষে আরজি কর মেডিকেল কলেজের আন্দোলনরত চিকিৎসকদের দাবি মেনে নিল রাজ্য সরকার। বর্তমান অধ্যক্ষ ডঃ সুহৃতা পালকে অপসারণ করা হল। সেই সঙ্গে হাসপাতালের বর্তমান সুপার ও চেস্ট বিভাগের এইচওডিকেও অপসারণ করেছে সরকার। তাঁর জায়গায় মানস বন্দ্যোপাধ্যায়কে আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন অধ্যক্ষ হিসাবে নিযুক্ত করা হয়। এর আগে তিনি বারাসত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে অধ্যক্ষ পদে নিযুক্ত ছিলেন। যদিও এখনও লিখিত কিছু পাওয়া যায়নি বলে দাবি করেন আন্দোলনরত চিকিৎসকেরা। 

সেই সঙ্গে আন্দোলনরত চিকিৎসকদের আরও একটি দাবি মেনে নেয় সরকার। আরজি কর মেডিকেল কলেজের বিতর্কিত প্রাক্তন অধ্যক্ষ ড. সন্দীপ ঘোষের কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে বদলির আদেশ বাতিল করেছে সরকার। বিক্ষোভকারীদের চাপে পদত্যাগ করেছিলেন সন্দীপ ঘোষ।

তবে ঘটনার দু'দিন পর ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে বদলি করা হয়েছিল। ফলে চিকিৎসকদের মধ্যে ক্ষোভ আরও তীব্র হয়। যদিও ন্যাশনাল মেডিক্যালে তাঁকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। চিকিৎসকের ধর্ষণ-মৃত্যুর পর মানহানির ভয়ে পদত্যাগ করেছিলেন তিনি। নির্যাতিতাকে তাঁর 'মেয়ের মতো' বলে দাবি করেছিলে।, তাঁকে টানা ৬ দিন ধরে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন।

আরও পড়ুন

রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস তাদের বাড়িতে আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করেন। কটক থেকে ফিরে আসা রাজ্যপাল বিমানবন্দর থেকে সরাসরি নির্যাতিতার বাড়িতে যান। এই সময়, রাজ্যপাল সাংবাদিকদের বলেন যে তিনি উভয় বাবা-মায়ের কথা শুনেছেন। আমি মুখ্যমন্ত্রীকে একটি বন্ধ খামে চিঠি লিখব। তিনি আমাকে কিছু কথা বলেছেন, যা এখনও গোপনীয়।

উল্লেখ্য, এর আগে গত ৯ অগাস্ট সন্দীপ ঘোষের পদত্যাগের পর তাঁর স্থানে আনা হয়েছিল সুহৃতা পালকে। সুহৃতার বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। স্বাস্থ্য ভবনের ওএসডি পদে ছিলেন তিনি। এর আগে রাজ্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদেও দায়িত্ব সামলেছিলেন সুহৃতা। তবে দুর্নীতির অভিযোগে পদ থেকে অপসারণ করেছিলেন রাজ্যপাল। তবে দায়িত্ব নেওয়ার পর একদিন আসেন তিনি। তারপর আর আসেননি।

Advertisement

Advertisement