Upper Primary List: অবশেষে উচ্চ প্রাথমিকে মেধাতালিকা প্রকাশ করছে SSC, কবে?

আগামিকাল, বুধবার মেধা তালিকা প্রকাশিত হবে। ১৪ হাজার ৩৩৯ টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সেই ২০১৪ সালে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মাঝে প্রায় ৯টি বছর পেরিয়ে গিয়েছে। হাজারো বিতর্ক, তোলপাড়ের পর শেষ পর্যন্ত তালিকা প্রকাশিত হচ্ছে। 

Advertisement
উচ্চ প্রাথমিকে মেধাতালিকা প্রকাশ করছে SSC৯ বছর পর বের হল মেধা তালিকা
হাইলাইটস
  • অবশেষে উচ্চ প্রাথমিকের মেধা তালিকা প্রকাশ করতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন।
  • আগামিকাল, বুধবার মেধা তালিকা প্রকাশিত হবে। ১৪ হাজার ৩৩৯ টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে।
  • উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সেই ২০১৪ সালে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মাঝে প্রায় ৯টি বছর পেরিয়ে গিয়েছে।

অবশেষে উচ্চ প্রাথমিকের মেধা তালিকা প্রকাশ করতে চলেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। আগামিকাল, বুধবার মেধা তালিকা প্রকাশিত হবে। ১৪ হাজার ৩৩৯ টি শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সেই ২০১৪ সালে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। মাঝে প্রায় ৯টি বছর পেরিয়ে গিয়েছে। হাজারো বিতর্ক, তোলপাড়ের পর শেষ পর্যন্ত তালিকা প্রকাশিত হচ্ছে। 

বুধবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৩-এ প্যানেল প্রকাশিত হবে। পুরো প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখতে প্রার্থীদের ব্যক্তিগত বিভিন্ন তথ্যেরও উল্লেখ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। কেমন? সূত্রর খবর, প্রার্থীদের মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিকের নম্বর, শিক্ষাগত যোগ্যতা, টেটে প্রাপ্ত নম্বর, নাম, রোল নম্বর ইত্যাদি প্রায় সমস্ত তথ্যই উল্লেখ করা থাকবে এই প্যানেলে। 

তবে প্যানেল প্রকাশ করলেও কবে থেকে প্রার্থীদের নিয়োগ পত্রের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে তা স্থির নেই। স্কুল সার্ভিস কমিশনের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এটি তাঁদের হাতে নেই। পুরোটাই হাইকোর্টের উপর নির্ভর করছে। 

নিয়োগ থমকে থাকায় রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্কুলে উচ্চ প্রাথমিক স্তরে শূন্যপদ প্রচুর। ফলে সেই সংখ্যা ফের নতুন করে যাচাই করে নেওয়া শুরু করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। কোন স্কুলে কত নিয়োগ করা যাবে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আধিকারিকরা। 

২০১৪ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু। সেই সময়ে চাকুরিপ্রার্থীদের অনেকে সদ্য কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়েছেন। কয়েক মাস বা বছরের প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষক হওয়ার লড়াই করছেন। পরীক্ষা দিয়েছেন। তারপর পেরিয়ে গিয়েছে দীর্ঘ ৯টি বছর। ভাল পরীক্ষা দিয়েও বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে চাকুরিপ্রার্থীদের। এঁদের মধ্যে অনেকে শিক্ষক হওয়ার আশা ছেড়ে অন্য সরকারি চাকরির প্রস্তুতি শুরু করে দেন। কেউ আবার অন্য ব্যবসা বা বেসরকারি পেশাই বেছে নেন। আবার অনেকে হাল না ছেড়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। 

নিয়োগ প্রক্রিয়ার এই অচলাবস্থার প্রতিবাদে উচ্চ প্রাথমিকের চাকরি প্রার্থীরা আন্দোলন করেছেন। শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর কাছেও গিয়েছেন তাঁরা। এতদিন পর অবশেষে কিছুটা স্বস্তি পাবেন তাঁরা। তবে নিয়োগ পত্র না পাওয়া পর্যন্ত আরও বেশ কিছুদিন অুপেক্ষা করতে হতে পারে তাঁদের। 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement