Terrorist Arrested: আল কায়দার সঙ্গে যোগাযোগ! রাজ্যে ফের জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার যুবক

রাজ্যে ফের জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার। ধৃতের নাম মনিরুদ্দিন খান। সে জঙ্গি সংগঠন আল কায়দার সঙ্গে জড়িত বলেই জানা যাচ্ছে। মনিরুদ্দিনকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর থেকে গ্রেফতার করেছে এসটিএফ। এসটিএফ সূত্রে খবর, ভুয়ো পরিচয়পত্র তৈরি করতে সাহায্য করত মনিরুদ্দিন।

Advertisement
 আল কায়দার সঙ্গে যোগ! রাজ্যে ফের জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার যুবকমনিরুদ্দিন খান
হাইলাইটস
  • রাজ্যে ফের জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার
  • ধৃতের নাম মনিরুদ্দিন খান

রাজ্যে ফের জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার। ধৃতের নাম মনিরুদ্দিন খান। সে জঙ্গি সংগঠন আল কায়দার সঙ্গে জড়িত বলেই জানা যাচ্ছে। মনিরুদ্দিনকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর থেকে গ্রেফতার করেছে এসটিএফ। এসটিএফ সূত্রে খবর, ভুয়ো পরিচয়পত্র তৈরি করতে সাহায্য করত মনিরুদ্দিন। আগে ফয়জল নামে একজনকে গ্রেফতার করেছিল এসটিএফ। উদ্ধার করা হয়েছিল একটি পেন ড্রাইভ। সেই পেন ড্রাইভ থেকে মিলেছিল প্রচুর তথ্য।

দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুরের বাসিন্দা ২০ বছর বয়সি মনিরুদ্দিনকে শনিবার গ্রেফতার করার পর রবিবার চিফ মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে তোলা হয় । ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত ধৃতকে পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স জানিয়েছে, আলকায়দার মতো জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিল মনিরুদ্দিন। দলে নতুন সদস্যের অন্তর্ভুক্তি, ভুয়ো ভারতীয় পরিচয়পত্র তৈরির কাজ করত সে। মনিরুদ্দিনের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০বি, ৪১৯, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ এবং ১৩/১৪ ফরেনার্স অ্যাক্ট, ১৬/১৭/১৮/২০ ইউএপি আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।   

প্রসঙ্গত, এর আগে গত সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহেই জঙ্গি-যোগের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল ডায়মন্ড হারবারের ২ বাসিন্দাকে। যার মধ্যে একজনকে ডায়মন্ড হারবার থেকে এবং আর একজনকে মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আল-কায়দা জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে যোগাযোগের অভিযোগেই এদের গ্রেফতার করা হয়। ডায়মন্ড হারবারের SDPO মিতুন কুমার দে-র নেতৃত্বে ডায়মন্ড হারবার পুলিশ টিম ও রাজ্য পুলিশের STF-এর যৌথ অভিযানে ডায়মন্ড হারবার থানার দেউলপোতা এলাকা থেকে সমীর হোসেন শেখকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে গ্রেফতার হল আরও এক জঙ্গি।

এসটিএফের দাবি, ভারতীয় আল কায়দার জঙ্গি সন্দেহে ধৃত পেশায় শিক্ষক আজিজুল হককে জেরা করেই উঠে আসে মনরুদ্দিনের নাম। অভিযোগ, জঙ্গি সংগঠনের নেতাদের হাতে ওই ছাত্র তুলে দিয়েছিল নিজের পরিচয়পত্র ও নথি। ওই পরিচয়পত্রের সাহায্যে জঙ্গিদের সিমকার্ড ও ব‌্যাঙ্ক অ‌্যাকাউন্ট তৈরি করা হয়। এছাড়াও সোশ‌্যাল মিডিয়ায় আল কায়দার প্রচার ও স্লিপার সেল তৈরিতে ওই ছাত্র জঙ্গি নেতাদের সাহায‌্য করত বলে অভিযোগ এসটিএফের।

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement