scorecardresearch
 

Suvendu at Sandeshkhali: TMC-র ব্রিগেডের পাল্টা সন্দেশখালি? '১০ তারিখে এখানে বড় সভা হচ্ছে,' ঘোষণা শুভেন্দুর

১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূলে সভা। আর সেই একই দিনে সন্দেশখালিতে পাল্টা সভার ডাক দিলেন শুভেন্দু। 

Advertisement
ফাইল ছবি ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • শেখ শাহজাহানের গ্রেফতারির পরেই সন্দেশখালিতে শুভেন্দু অধিকারী। জানালেন, '১০ তারিখ বড় সভা হচ্ছে।'
  • অর্থাৎ, শাহজাহানের গ্রেফতারির পর তাঁর ঘাঁটি সন্দেশখালি গিয়েই, সেখানে বড় সভা করতে চলেছেন বিরোধী দলনেতা। 
  • উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ঠিক সেই দিন, ১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূলে সভা। আর সেই একই দিনে সন্দেশখালিতে পাল্টা সভার ডাক দিলেন শুভেন্দু। 

শেখ শাহজাহানের গ্রেফতারির পরেই সন্দেশখালিতে শুভেন্দু অধিকারী। জানালেন, '১০ তারিখ বড় সভা হচ্ছে।' অর্থাৎ, শাহজাহানের গ্রেফতারির পর তাঁর ঘাঁটি সন্দেশখালি গিয়েই, সেখানে বড় সভা করতে চলেছেন বিরোধী দলনেতা। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ঠিক সেই দিন, ১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূলের সভা। আর সেই একই দিনে সন্দেশখালিতে পাল্টা সভার ডাক দিলেন শুভেন্দু। 

এদিন সভা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'গোটা দ্বীপ আমার সঙ্গে, গোটা গ্রাম আমার সঙ্গে। দেখুন ১০ হাজার লোক বেরিয়ে পড়েছে। ১০ তারিখে বড় সভা হচ্ছে। এই এলাকায় হচ্ছে। আমি থাকব।'

বুধবার রাতেই গ্রেফতার করা হয় শেখ শাহজাহানকে। বৃহস্পতিবার তাঁকে বসিরহাট আদালতে পেশ করা হয়। এরপর তাঁকে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারপতি। CID, ভবানী ভবনে নিয়ে যাওয়া হয় শেখ শাহজাহানকে। 

আরও পড়ুন

যদিও শুভেন্দুর কথায়, রাজ্য পুলিশের হাতে থাকলে শাহজাহান নাকি বহাল তবিয়তেই থাকবেন। তাঁর দাবি, 'ওর কাছে ফোন থাকবে। তাতে ভিতর থেকেই সমস্ত কাজকর্ম চালাবে। ওকে সিবিআই-এর হাতে হস্তান্তর করা হোক। এটা রাজ্য-শাহজাহানের মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিংয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে।'

এদিন শাহজাহানের গ্রেফতারির পর আরও একবার সন্দেশখালির উদ্দেশে রওনা দেন শুভেন্দু। তবে মাঝপথে তাঁর গাড়ি আটকে দেয় পুলিশ। কারণ সন্দেশখালির ৪৯টি স্থানে নতুন করে ১৪৪ ধারা লাগু হয়েছে। নতুন করে হট্টগোল, অশান্তি সৃষ্টি এড়াতে সেখানে বাইরে থেকে কাউকে ঢুকতে দিচ্ছে না পুলিশ। সন্দেশখালির বিভিন্ন গ্রামে প্রচুর সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। সেই কারণেই প্রথমে শুভেন্দুকে রুখে দেওয়া হয়। তবে শুভেন্দু আদালতের ছাড়পত্র আছে বলে পাল্টা দাবি করেন। এরপর একটি সই করিয়ে তাঁর গাড়ি ছেড়ে দেয় পুলিশ। 

শুভেন্দু বলেন, 'জেলিয়াখালির মানুষ অপেক্ষায় ছিলেন। কবে মোদীজীর সৈনিকরা আসবেন, সেটার অপেক্ষায় ছিলেন এখানকার মানুষ। অনেক লড়াই করতে হয়েছে। সিঙ্গল বেঞ্চ, ডিভিশন বেঞ্চ ঘুরতে হয়েছে। হেড কাউন্ট করা হয়েছে। আরে যে নৌকা চালাবেন, তাঁকেই উঠতে দেওয়া হচ্ছে না।'

Advertisement

এর আগেরদিন আদালতের ছাড়পত্র নিয়েই সন্দেশখালি গিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। ধামাখালিতে পুলিশের সঙ্গে বিস্তর বচসার পর প্রবেশের অনুমতি পান। সেদিন শুভেন্দুকে ঘিরে উন্মাদনার পরিবেশ ছিল সন্দেশখালিতে। এদিনও শুভেন্দু সেখানে পৌঁছতেই পুষ্পবৃষ্টি করা হয়। 
 

Advertisement