Suvendu Adhikari: কোচবিহারে শুভেন্দুর কনভয়ে হামলা, লাঠি-বাঁশ নিয়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি

কোচবিহারে বিজেপি ও তৃণমূলের রাজনৈতিক সংঘাত ফের চরমে পৌঁছাল। মঙ্গলবার দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাওয়ার পথে শাসকদলের বাধা ও হামলার মুখে পড়েন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

Advertisement
কোচবিহারে শুভেন্দুর কনভয়ে হামলা, লাঠি-বাঁশ নিয়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতিশুভেন্দু অধিকারীর কনভয়ে হামলা।-ফাইল ছবি
হাইলাইটস
  • কোচবিহারে বিজেপি ও তৃণমূলের রাজনৈতিক সংঘাত ফের চরমে পৌঁছাল।
  • মঙ্গলবার দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাওয়ার পথে শাসকদলের বাধা ও হামলার মুখে পড়েন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

কোচবিহারে বিজেপি ও তৃণমূলের রাজনৈতিক সংঘাত ফের চরমে পৌঁছাল। মঙ্গলবার দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাওয়ার পথে শাসকদলের বাধা ও হামলার মুখে পড়েন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

বিজেপির অভিযোগ, কোচবিহারে প্রবেশের মুখে ঘাগড়াবাড়ি শুভেন্দুর কনভয় আটকে কালো পতাকা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা। অভিযোগ, পুলিশের সামনেই কনভয়ের একাধিক গাড়িতে ইট ছোড়া হয় এবং লাঠি দিয়ে আঘাত করা হয়। অভিযোগ, ইটের আঘাতে শুভেন্দুর গাড়ির পিছনের জানালার কাচ ভেঙে যায়, ক্ষতিগ্রস্ত হয় কনভয়ের আরও কয়েকটি গাড়ি।

ঘটনার দিন বিজেপির কর্মসূচি ছিল কোচবিহারে এসপি অফিসে ডেপুটেশন দেওয়া, সাম্প্রতিক সময়ে জেলায় বিজেপির তিন বিধায়কের উপর হামলার প্রতিবাদে। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিতে ও জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে আন্দোলনের রূপরেখা ঠিক করতেই কোচবিহারে যাচ্ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। বিজেপি অভিযোগ করেছে, তাঁর সফরের খবর পেয়েই সকাল থেকে কোচবিহারের বিভিন্ন মোড়ে কালো পতাকা হাতে জমায়েত হন তৃণমূলের কর্মীরা।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুভেন্দুর কনভয় ঘাগড়াবাড়ি পৌঁছতেই বিক্ষোভ শুরু হয় এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, পুলিশ দ্রুত শুভেন্দুর কনভয়কে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যায়, না হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার নিতে পারত।

তৃণমূল অবশ্য হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। শাসকদলের দাবি, তাদের কর্মীরা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছিলেন, হামলার অভিযোগ রাজনৈতিকভাবে প্ররোচিত। পুলিশের তরফে এখনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে তৃণমূলের তরফে সব অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
 

POST A COMMENT
Advertisement