scorecardresearch
 

Stamp Duty: রাজ্যে আরও দামি হতে পারে ফ্ল্যাট-বাড়ি, স্ট্যাম্প ডিউটিতে ছাড় উঠে গেল

রাজ্যে সম্পত্তি কেনাবেচায় নতুন নিয়ম কার্যকর করা হল ১ জুলাই থেকে। সম্পত্তি কেনাবেচায় স্ট্যাম্প ডিউটিতে ছাড় তুলে নেওয়া হল। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত স্ট্যাম্প ডিউটিতে ২ শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। ১ জুলাই থেকে এই ছাড় তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করল নবান্ন। সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে। 

Advertisement
চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত স্ট্যাম্প ডিউটিতে ২ শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত স্ট্যাম্প ডিউটিতে ২ শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল।
হাইলাইটস
  • রাজ্যে সম্পত্তি কেনাবেচায় নতুন নিয়ম কার্যকর করা হল ১ জুলাই থেকে।
  • সম্পত্তি কেনাবেচায় স্ট্যাম্প ডিউটিতে ছাড় তুলে নেওয়া হল।
  • ১ জুলাই থেকে এই ছাড় তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করল নবান্ন।

রাজ্যে সম্পত্তি কেনাবেচায় নতুন নিয়ম কার্যকর করা হল ১ জুলাই থেকে। সম্পত্তি কেনাবেচায় স্ট্যাম্প ডিউটিতে ছাড় তুলে নেওয়া হল। চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত স্ট্যাম্প ডিউটিতে ২ শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। ১ জুলাই থেকে এই ছাড় তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করল নবান্ন। সোমবার এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে। ফলে ফ্ল্যাট, বাড়ি কিনতে গেলে এবার থেকে স্ট্যাম্প ডিউটি লাগবে। ফলে দামও বাড়বে। 

জানা গিয়েছে, করোনা অতিমারির সময় এই ছাড় ঘোষণা করেছিল সরকার। ২০২১ সালের জুলাই থেকে এই ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছিল। অবশেষে ৩ বছর পর স্ট্যাম্প ডিউটিতে ছাড় তুলে নেওয়া হল। 

স্ট্যাম্প ডিউটির পাশাপাশি সার্কেল রেটের ১০ শতাংশ ছাড়ও তুলে নেওয়া হয়েছে বলে খবর। নবান্ন সূত্রে খবর, সম্পত্তি কেনাবেচার মূল্যের উপর ৭ শতাংশ হারে স্ট্যাম্প ডিউটি দিতে হবে এবার থেকে। 

আরও পড়ুন

২০২০ সালের শুরুতে করোনার প্রকোপ ছড়িয়েছিল বাংলা-সহ গোটা দেশে। তারপরে লকডাউন এবং করোনার একাধিক ঢেউয়ে দেশে আর্থিক অবস্থা ভেঙে পড়েছিল। বহু মানুষ কাজ হারিয়েছিলেন সে সময়। সেই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই স্ট্যাম্প ডিউটিতে ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সরকার। অবশেষে করোনাকে হারিয়ে ফের স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে গোটা দুনিয়া। তারপরই পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্ট্যাম্প ডিউটিতে ছাড় তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। 

অন্য দিকে, শহরের ফুটপাতে হকারদের বসা নিয়ে সম্প্রতি নানা পদক্ষেপ করেছে রাজ্য সরকার। কলকাতার রাস্তায় হকারদের উচ্ছেদ করতে বুলডোজারও নামানো হয়েছিল। এই আবহে গত বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট জানান, হকার উচ্ছেদ করা সরকারের লক্ষ্য নয়। তবে নতুন করে হকার বসালে গ্রেফতার হতে হবে। নেতা বা পুলিশ হকার বসালে তাঁদেরও গ্রেফতার করা হবে। এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কলকাতা-সহ সমস্ত পুরসভা এলাকায় ফুটপাতে হকার বসার সুনির্দিষ্ট নিয়ম করে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। পাশাপাশি, মুখ্যমন্ত্রী জানালেন, হকারদের নির্দিষ্ট জোন করে দিতে হবে এবং তাঁরা পরিচয়পত্র পাবেন। সরকার নির্দিষ্ট জায়গাতেই বসবেন হকাররা। তবে ফুটপাতের পুরোটা বা রাস্তা দখল করে কোনওভাবেই দোকান বসানো যাবে না। কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাকিম জেলা শাসক ও পুলিশ কর্তাদের নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী নবান্নে বৈঠক করেন। বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'কারও চাকরি খেয়ে নেওয়ার অধিকার আমার নেই। হকারদের জীবিকা খেয়ে নেওয়ার অধিকারও আমার নেই। ওদেরও সংসার পরিবার রয়েছে।' মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'গড়িয়াহাটে দেখলাম চারপাশটা খোলা রেখে স্টল করা হয়েছে। এটা দেখতে ভালো লাগে। কিন্তু বৃষ্টিতে ভিজে যায়। পিছনে একটা কালার স্কিম দেওয়া যেতে পারে। প্লাস্টিক দেবেন না। এমন কিছু দিতে হবে, যেটায় আগুন লাগবে না। হকার বাজারটা মনে রাখবেন দেখতে সুন্দর করতে হবে। কর্পোরেশনের গায়ে পর্যন্ত হকার বসে গেছে। লোকার কাউন্সিলরা দেখেও দেখেন না। একটা দিক পুরো ফাঁকা থাকবে।'

Advertisement

TAGS:
Advertisement