scorecardresearch
 

CV Ananda Bose: বিতর্কের আবহেই পদক্ষেপ, রাজ্যের ৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের VC নিয়োগে অনুমোদন বোসের

রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজভবনের সংঘাতের মধ্যেই আরও তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সোমবার এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে এ খবর জানানো হয়েছে রাজভবনের তরফে। 

Advertisement
হাইলাইটস
  • রাজ্যপালের নয়া পদক্ষেপ।
  • আরও তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
  • বিতর্কের মধ্যেই পদক্ষেপ।

রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজভবনের সংঘাতের মধ্যেই আরও তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সোমবার এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে এ খবর জানানো হয়েছে রাজভবনের তরফে। 

ঝাড়গ্রামের সাধু রামচাঁদ মুর্মু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে নিয়োগ করা হয়েছে কল্লোল পালকে। তারকেশ্বরে রানি রাসমনি গ্রিন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছে আশুতোষ ঘোষকে। ঠাকুরনগরের হরিচাঁদ গুরুচাঁদ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবেও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আশুতোষকে। 

গত মাসে রাজ্যের প্রস্তাবে সায় দিয়েই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্য করা হয় ভাস্কর গুপ্তকে। এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে এই খবর জানানো হয় রাজভবনের তরফে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের অধ্যাপক ভাস্করকে মনোনীত করেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যের প্রস্তাবিত নামের তালিকা মেনে ভাস্করকে উপাচার্য করায় রাজ্যপাল বোসকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।


প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে রাজ্য বনাম রাজ্যপাল সংঘাত ক্রমেই বেড়েছে। রাজভবনের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর বাগযুদ্ধেও সরব হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। এই প্রেক্ষাপটে রাজ্যের প্রস্তাবিত নামের তালিকা থেকেই ভাস্করকে অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করেছিলেন রাজ্যপাল। ভাস্করের নিয়োগ নিয়ে এক্স হ্যান্ডলে ব্রাত্য লিখেছিলেন, 'যাদবপুরের উপাচার্য হিসাবে অধ্যাপক ভাস্কর গুপ্তের নাম মুখ্যমন্ত্রীর অনুমতিক্রমে উচ্চশিক্ষা দফতরই সুপারিশ করেছিল। আশা করব, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতেও রাজ্যের সুপারিশ মেনে উপাচার্য নিয়োগ করবেন আচার্য। শুভবুদ্ধির উদয়ের জন্য আচার্যকে অভিনন্দন জানাই।'

আরও পড়ুন

Advertisement

সম্প্রতি রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন রাজভবনের এক অস্থায়ী কর্মী। এই ঘটনায় কলকাতার হেয়ার স্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই কর্মী। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রাজ্যপালকে আক্রমণ করতে আসরে নেমেছে বাংলার শাসকদল। প্রকাশ্য জনসভায় এই নিয়ে রাজ্যপালকে আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তার পাল্টা মমতাকে নিশানা করেছেন রাজ্যপাল বোস।
 

Advertisement