হাঁসখালির শ্মশানে পৌঁছেছিল ইন্ডিয়া টুডের টিম। এই শ্মশানেই পোড়ানো হয়েছিল নির্যাতিতার দেহ। খোঁজ নিয়ে জানা গেল সেখানে কোনও অফিস ঘর নেই । কাজেই কাগজপত্রের কোন হদিস ও নেই। করুণা বাওলি নামে এক বয়স্ক মহিলা জায়গাটির দেখভাল করেন। তিনি জানান, ওইদিন সকালে দেহটি নিয়ে ১২ জন শ্মশানে পৌঁছায়। দেহটা কাপড়ে ঢাকা ছিল। তারাই দেহের শেষকৃত্য করে। শ্মশানটি ২০১৫ সালে তৈরি হয়েছিল। স্থানীয় গ্রামবাসীরা সেখানে প্রায়শই মৃতদেহ দাহ করতে নিয়ে যান। ইন্ডিয়া টুডের টিম সেখানে একটি অর্ধ নির্মীত মন্দির ও কিছু ছাই ও ২টি পোড়া কাঠ দেখতে পায়। স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, এই ঘটনার পর থেকে শ্মশানের দায়িত্বে থাকা কমিটির কোনও খোঁজ নেই। এবার প্রশ্ন হচ্ছে কীভাবে ২০১৫ সাল থেকে এখানে বেআইনিভাবে দাহ পদ্ধতি চলছে ?
India Today's team at that crematorium in Hanskhali