scorecardresearch
 
Advertisement
বিশ্ব

Village of Deaf: এই গ্রামের প্রায় কেউই কানে শুনতে পান না, কথা বলেন ইশারায়!

এই গ্রামের প্রায় সকলেই কানে শুনতে পান না, কথা বলেন ইশারায়!
  • 1/6

পাহাড়, জঙ্গলে ঘেরা অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই গ্রামে প্রায় ৩,০০০ মানুষের বাস। এই গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দাই অত্যন্ত দারিদ্র। তবে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য নয়, একটি বিশেষ কারণে এই গ্রামের নাম এখন জানেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের হাজার হাজার মানুষ। সেই বিশেষ কারণটি হল, এই গ্রামের প্রায় সকলেই বধির, কানে শোনেন না। তাই পরস্পরের সঙ্গে কথা বলেন বিশেষ সাংকেতিক ভাষায়!

এই গ্রামের প্রায় সকলেই কানে শুনতে পান না, কথা বলেন ইশারায়!
  • 2/6

এই গ্রামের প্রায় ৩,০০০ মানুষ পরস্পরের সঙ্গে যে সাংকেতিক ভাষায় কথা বলেন সেটি ‘কাতা কোলক’ নামে পরিচিত। এই গ্রামের সকলেই যে বধির, তা কিন্তু নয়! তবে বেশির ভাগ বাসিন্দাই মূক-বধির হওয়ার সকলেই ‘কাতা কোলক’-এই পরস্পরের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন।

এই গ্রামের প্রায় সকলেই কানে শুনতে পান না, কথা বলেন ইশারায়!
  • 3/6

ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপের উত্তরে অবস্থিত বিচিত্র এই গ্রামের নাম বেংকালা (Bengkala) বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের হাজার হাজার মানুষের কাছে যা ‘The Village Of Deaf’ নামেই অধিক পরিচিত!

Advertisement
এই গ্রামের প্রায় সকলেই কানে শুনতে পান না, কথা বলেন ইশারায়!
  • 4/6

মূলত, পশুপালন আর চাষাবাদই এই গ্রামের বাসিন্দাদের প্রধান জীবিকা। তবে এখানে আসা বিদেশি পর্যটকদের থেকেও আংশিক উপার্জন হয় গ্রামবাসিদের। এই গ্রামে আসা পর্যটকদের সঙ্গেও ইশারায় ‘কথা’ বলেন বেংকালা গ্রামের বাসিন্দারা।

এই গ্রামের প্রায় সকলেই কানে শুনতে পান না, কথা বলেন ইশারায়!
  • 5/6

বেংকালা গ্রামের ঐতিহ্যেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ‘কাতা কোলক’ নামের এই বিশেষ সাংকেতিক ভাষাটি। তবে ইদানীং, গ্রামের মানুষ আন্তর্জাতিক সাংকেতিক ভাষাও শিখতে শুরু করেছেন। দেশ-বিদেশ থেকে এই গ্রামে আসা পর্যটকদের মূল আকর্ষণ হল ‘জাঞ্জের কোলক’ বা বধিরদের নৃত্য।

এই গ্রামের প্রায় সকলেই কানে শুনতে পান না, কথা বলেন ইশারায়!
  • 6/6

বিজ্ঞানীদের জানান, এই গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দাই বিরল এক জিনগত ত্রুটির শিকার। এই বিশেষ জিনগত ত্রুটিকে বিজ্ঞানীরা চিহ্নিত করেছেন DFNB3 নামে। এই জিনগত ত্রুটির কারণে মানুষের শ্রবনশক্তি অত্যন্ত ক্ষিণ হয়ে যায় বা তাঁরা বধির হয়ে যান। DFNB3-এর কারণেই মূলত বেংকালা গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দাই বধির।

Advertisement