Advertisement
বিশ্ব

Pope Francis Early Life: ছিলেন বাউন্সার, যেভাবে বিশ্বের 'ফাদার' হয়েছিলেন পোপ ফ্রান্সিস

  • 1/10

শেষ টুইটে তিনি লিখেছিলেন— 'খ্রিষ্ট বেঁচে আছেন! আমরা মৃত্যু নয়, জীবনের জন্যই সৃষ্টি হয়েছি।'

  • 2/10

পোপ ফ্রান্সিসের পরিবারের দেওয়া নাম ছিল জর্জ মারিও বারগোলিও। জন্ম ১৯৩৬ সালের ১৭ ডিসেম্বর, আর্জেন্টিনার বুয়েনস আয়ারসে। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় ছিলেন তিনি। এক ইতালিয়ান অভিবাসী পরিবারের সন্তান ছিলেন তিনি।

  • 3/10

অনেকেই জানেন না, অল্প বয়সে পোপ ফ্রান্সিস একটি টেকনিক্যাল স্কুল থেকে কেমিক্যাল টেকনিশিয়ানের ডিপ্লোমা করেছিলেন। জানলে অবাক হবেন, তিনি কিছুদিন বাউন্সার হিসাবেও কাজ করেছেন। তাছাড়া কেমিক্যাল টেকনিশিয়ানের ডিপ্লোমার সূত্রে ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবেও কাজ করেছেন। এভাবে ছোট বয়স থেকেই নিজের হাতখরচ, পড়াশোনার টাকা নিজেই আয় করতেন।

Advertisement
  • 4/10

তবে পেশাদার জীবনে বেশিদিন থাকতে পারেননি। মাত্র ২১ বছর বয়সে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে তাঁর ফুসফুসের একাংশ কেটে ফেলতে হয়। কিন্তু মনের জোর কখনই হারাননি। সেই সময় থেকেই তাঁর মনে আধ্যাত্মিকতার প্রতি আকর্ষণ বাড়তে থাকে। এক গির্জায় গিয়ে একটি স্বীকারোক্তিতে অনুপ্রাণিত হয়ে যাজক হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

  • 5/10

১৯৫৮ সালে তিনি জেসুইট অর্ডারে যোগ দেন।
১৯৬৯ সালে ক্যাথলিক যাজক হিসেবে অভিষেক হয় তাঁর।

  • 6/10

দুর্দান্ত পড়াশোনা, আধ্য়াত্মিকতা নিয়ে জ্ঞান, মানুষকে আপন করার ক্ষমতা, বাগ্মীতা- সবই ছিল তাঁর। আর সেই কারণেই অল্পসময়েই দ্রুত উত্থান হয় তাঁর। ১৯৯৮ সালে তিনি বুয়েনস আয়ারসের আর্চবিশপ নিযুক্ত হন। ২০০১ সালে পোপ জন পল দ্বিতীয় তাঁকে কার্ডিনাল নির্বাচিত করেন।

  • 7/10

২০১৩ সালের ১৩ মার্চ তিনি পোপ নির্বাচিত হন। তিনিই প্রথম পোপ, যিনি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে নির্বাচিত হন।

Advertisement
  • 8/10

বরাবরই সাধারণ জীবন, সবার সঙ্গে নির্দ্বিধায় মেলামেশায় বিশ্বাস করতেন। পোপ-সুলভ গম্ভীর আচরণ ছিল না কোনওকালেই। রাজকীয় বাসভবনে না থেকে সাধারণ গেস্ট হাউজেই থাকতেন। দরিদ্র, উদ্বাস্তু ও সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের হয়ে বারবার মুখ খুলেছেন পোপ ফ্রান্সিস। 

  • 9/10

তিনি নারীদের সমানাধিকারের পক্ষপাতী ছিলেন। জলবায়ু পরিবর্তন, মৃত্যুদণ্ড, ও বর্ণবাদের বিরুদ্ধে বারবার সরব হন।
 

  • 10/10

পোপ ফ্রান্সিস ছিলেন একবিংশ শতাব্দীর শান্তির দূত। নম্রতা ও মানবিকতার নতুন মানদণ্ড গড়ে দিয়ে তিনি বিদায় নিলেন।

Advertisement