scorecardresearch
 
Advertisement
বিশ্ব

Pakistan Crisis: শ্রীলঙ্কার মতো বেহাল দশা পাকিস্তানের, জানুন ৫ পয়েন্টে, PHOTOS

পাকিস্তানের পরিস্থিতি খুবই খারাপ।
  • 1/10

পাকিস্তানের অর্থনীতির সব সূচক এখন নেতিবাচক। দেশটিতে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত প্রতিদিন কমছে। মূল্যস্ফীতি আকাশচুম্বী, কমছে প্রবাসী আয়। মুদ্রার মান কমে এযাবৎকালে সর্বনিম্ন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে। চলতি তহবিলেও ঘাটতি অনেক।
 

অর্থনৈতিক সংকট।
  • 2/10

পরিস্থিতি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে ঋণ চেয়েও পড়েছে কঠিন সব শর্তের মুখে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তো আছেই। এ কারণে দেশটির অর্থনৈতিক সংকটের অবনতি ঘটেছে। সংকট মোকাবিলা কঠিন করেছে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা।
 

টাকা নেই।
  • 3/10

গত ৫০ বছরে পাকিস্তানের মুদ্রা রুপির দরপতন হয়েছে ৪ হাজার ১০০ শতাংশ। ১৯৭২ সালের মে মাসে ১ ডলারের জন্য ৪ দশমিক ৭৬ রুপি গুনতে হতো। গতকাল শনিবার পাকিস্তানের খোলাবাজারে ১ ডলার বিক্রি হয়েছে ২৫০ রুপিতে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার মজুত যেমন ক্রমাগত কমছে, তেমনি অর্থনৈতিক সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। পাকিস্তানে এখন বৈদেশিক মুদ্রার মজুত রয়েছে মাত্র ৯ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার।

Advertisement
চিনের ঋণে জর্জরিত পাকিস্তান।
  • 4/10

গত মার্চে পাকিস্তানের বৈদেশিক ঋণ ছিল ১২৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ঋণ ও সুদ মিলিয়ে চলতি অর্থবছরে দেশটিকে ২১ বিলিয়ন ডলার শোধ করতে হবে। ১ জুলাই থেকে এই অর্থবছর শুরু হয়েছে। পাকিস্তানের যে বিদেশি ঋণ, তার অর্ধেক চিনের। 

ঘাটতি কমার কোনও লক্ষণ নেই।
  • 5/10

এ অর্থবছরে পাকিস্তানের চলতি হিসাবে এ ঘাটতি আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ, বিদেশি ঋণের প্রবাহ কম। একই সঙ্গে ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে বন্ড কেনায়ও আগ্রহ কমেছে। বলা হচ্ছে, আইএমএফের তহবিল ছাড় না হলে পাকিস্তানে বৈদেশিক মুদ্রার এ ঘাটতি কমার আপাতত কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।
 

জ্বালানির দাম আকাশছোঁয়া।
  • 6/10

পাকিস্তানে জ্বালানির মূল্য এখন আকাশচুম্বী। পেট্রল ও ডিজেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ২৩০ ও ২৬০ রুপিতে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিদ্যুৎ–সংকট। শহর ও গ্রাম সব জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। ক্ষুব্ধ মানুষ বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন করার দাবি জানাচ্ছে। মানুষের ক্ষোভ বাড়ছে।
 

ব্যবসার অবস্থা খারাপ।
  • 7/10

আমদানি ও রপ্তানি ভারসাম্যহীন। গত জুনে শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট আমদানি ছিল ৮৪ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। বিপরীতে রপ্তানি ছিল ৩৯ দশমিক ৪২ বিলিয়ন। বাণিজ্য ঘাটতি ৪৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন। আগের অর্থবছরে এ বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ৩১ দশমিক ১৫ বিলিয়ন।
 

Advertisement
পরিস্থিতি শ্রীলঙ্কার মতোই হচ্ছে।
  • 8/10

শ্রীলঙ্কায় এখন যে সংকট চলছে, পাকিস্তানও সেই পথেই যাচ্ছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবেদরা। তাঁরা বলছেন, পাকিস্তানের অর্থনীতিও শ্রীলঙ্কার মতো ধুঁকছে। শ্রীলঙ্কার মতোই ভুল নীতি ও দুর্নীতির কারণে অর্থনীতি সংকটে পড়েছে পাকিস্তান। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ থেকে আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
 

খরচ কমাতে একাধির সিদ্ধান্ত।
  • 9/10

ক্রমবর্ধমান জ্বালানি খরচ কমাতে রাত সাড়ে ৮টার মধ্যে বাজারগুলো বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বিয়ের হল ও মলের জন্য এই সময়সীমা সীমাবদ্ধ করা হয়েছে ১০টা পর্যন্ত। এছাড়া ২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত বৈদ্যুতিক পাখা ও বাল্ব উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। সরকারি অফিসে খরচ কমাতে দিনের আলোতে মিটিং করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

বন্যায় ব্যপক ক্ষতি।
  • 10/10

পাকিস্তানে মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা।  নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনাও মানুষের নাগালের বাইরে হয়ে যাচ্ছে। বন্যায় বহু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। দেশকে ৩০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। 

Advertisement