scorecardresearch
 
Advertisement
বিশ্ব

'বীর্য সন্ত্রাস' ছড়াচ্ছে এই দেশে, মহিলাদের এভাবে করা হচ্ছে টার্গেট

দক্ষিণ কোরিয়ার
  • 1/7

দক্ষিণ কোরিয়ার সম্প্রতি বেশ কিছু মহিলা হেনস্থার মুখে পড়েছেন। তাঁদের দাবি, তাঁরা বীর্য সন্ত্রাসর(Semen terrorism) শিকার হয়েছেন। বিষয়টি সামনে আসার পরেই প্রতিবাদের সুর বাড়তে শুরু করেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার কিছু নেতা এবিষয়ে কড়া আইনের দাবিও জানিয়েছেন। (সব ছবি-গেটি ইমেজেস)

২০১৯ সালে
  • 2/7

২০১৯ সালে প্রথমবার এই মামলা সামনে এসে দক্ষিণ কোরিয়ার। এক মহিলার জুতোতে বীর্য লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। আদালত ওই ব্যক্তিকে ৪৩৫ ডলার জরিমানা করে। পুলিশ জানায়, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে সম্পত্তি নষ্টের অভিযোগ আনা হয়েছে। কারণ এমন অপরাধের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোনও আইনই নেই। 
 

আরেকটি মামলায়
  • 3/7

আরেকটি মামলায় এক যুবককে ৩ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ, ওই যুবক  এক মহিলার কফিতে বীর্য মিশিয়ে দিয়েছিলেন। তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, যুবকটি মহিলাকে পছন্দ করতেন। কিন্তু ওই মহিলা তাকে পাত্তা দিতেন না। তাই প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এই কাজ করে ওই যুবক। 

Advertisement
তবে এই
  • 4/7

তবে এই অভিযোগের ক্ষেত্রেও ওই যুবকের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার কোনও ধারা লাঘু করা হয়নি। কারণ পুলিশের দাবি, ওই যুবক মহিলাকে স্পর্শ কিংবা জোর করা কিছুই করেনি। মহিলাকে বিব্রত করার চেষ্টা করেছে। কার্যত কোনও নির্দিষ্ট আইন না থাকায় অনেক মহিলাই এমন হেনস্থার শিকার হতে থাকেন। 
 

চলতি বছরে,
  • 5/7

চলতি বছরে, এই বিষয়ে একটি চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে আসে। দক্ষিণ কোরিয়ার এক সরকারি অফিসার তাঁর মহিলার সহকর্মীরা কফিতে বীর্য মিশিয়ে দেন। শুধু একবার নয়, ছয়বার তিনি এই কাজ করেন বলে অভিযোগ। যদিও পুলিশ তাঁর বিরুদ্ধে কেবলমাত্র কফি কাপ নোংরা করার অভিযোগ আনে। 

ডেমোক্র্যাটিক
  • 6/7

ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা  Baek Hye ryun জানান, "ওই সরকারি কর্মীর বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার কোনও অভিযোগ আনা হয়নি। কারণ, অভিযোগকারিনীকে তিনি স্পর্শ করেননি। ফলে এটি আইন অনুযায়ী যৌন হেনস্থার পর্যায়ে পড়ে না। উল্টে আদালতে কফি কাপ নোংরা করার  বিষয়টি ওঠে। এই আইনের দ্রুত সংশোধন দরকার। কারণ, একশ্রেণীর দুর্বৃত্ত আইনের এই ফাঁক গলে একের পর এক অপরাধ করে চলেছে।"

দক্ষিণ
  • 7/7

দক্ষিণ কোরিয়ার মহিলা কমিশনের মহাসচিব Choi Won-jin জানান, এটা ছোটখাটো অপরাধ ভাবলে ভুল হবে। এটা গুরুতর যৌন অপরাধ। ইচ্ছাকৃত ভাবে একটি লিঙ্গকে টার্গেট করে এটা করা হচ্ছে। ফলে যৌন অপরাধ ছাড়াও এটি  ঘৃণ্য অপরাধের তালিকাতেও পড়ে।

Advertisement