scorecardresearch
 

Afghanistan Crisis : ৩১ অগাস্টের মধ্যে সেনা না সরলে ভুগতে হবে ফল! USA-কে তালিবানি হুমকি

আফগানিস্তান নিজেদের দখলে করে নিয়েছে তালিবান। সেখানকার মানুষ প্রবল আতঙ্কে রয়েছেন। সে দেশে থেকে আমেরিকা-সহ ন্যাটোর বেশিরভাগ সেনা সরে গিয়েছে।

Advertisement
আমেরিকাকে খোলাখুলি হুমকি তালিবানের (প্রতীকী ছবি/পিটিআই) আমেরিকাকে খোলাখুলি হুমকি তালিবানের (প্রতীকী ছবি/পিটিআই)
হাইলাইটস
  • এবার আমেরিকাকে সরাসরি হুমকি দিল তালিবান
  • সেনা সরানো নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা
  • সেনা সরাতে দেরি করলে ফল ভুগতে হবে বলে জানিয়েছেন তালিবান

এবার আমেরিকাকে সরাসরি হুমকি দিল তালিবান। সেনা সরানো নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা। সেনা সরাতে দেরি করলে ফল ভুগতে হবে বলে জানিয়েছেন তালিবান।

সেনা সরেছে
আফগানিস্তান নিজেদের দখলে করে নিয়েছে তালিবান। সেখানকার মানুষ প্রবল আতঙ্কে রয়েছেন। সে দেশে থেকে আমেরিকা-সহ ন্যাটোর বেশিরভাগ সেনা সরে গিয়েছে। তেমনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। 

নিরাপত্তার জন্য
তবে এখনও কিছু সেনা রয়ে গিয়েছে। আর তা হল কাবুল বিমানবন্দরে। আমেরিকার মানুষকে নিরাপদে নিজেদের দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য তাঁরা সেখানে রয়েছেন।

তালিবানি বিবৃতি
তালিবান নেতা সোহেল শাহিন এক বিবৃতি দিয়েছে। সেখানে আমেরিকাকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে। সে বলেছে, আমেরিকা নিজেদের সেনা পেরানোর কাজে দেরি করলে তার ফল ভুগতে হবে। ৩১ অগাস্টই তালিবানের তরফ থেকে শেষ দিন ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে।

কথায় এবং কাজে মিল নেই
একদিকে তারা সবাইকে সুরক্ষা দেওয়ার কথা বলছে। আর এর মাঝেই তালিবান হুমকি দিচ্ছে। আবার সব দূতাবাস চালু রাখার কথাও বলেছে তারা। তবে এরই মাঝে আমেরিকার সেনা সরানো নিয়ে চাপ বাড়িয়ে দিল তারা।

অজেয় হয়ে ছিল। তবে দুয়ারে তালিবান। আফগানিস্তানের পঞ্জশিরের কথা বলা হচ্ছে। সেখান থেকে তাজের চ্যালেঞ্জ জানানো হচ্ছিল। আফগানিস্তানের বড়সড় অংশ তালিবান দখলে চলে গেলেও টিম টিম করে প্রতিরোধের আগুন জ্বলছিল পঞ্জশিরে। তা ছিল দুর্ভেদ্য।

Advertisement

সম্মুখ সমর
তবে এবার পরিস্থিতির বদল হতে চলেছে। তালিবান তা নিজেদের দখলে নিতে মরিয়া। তালিবান হুঁশিয়ারি দিয়েছে, যদি অহমেদ মাসুদের সেনা আত্মসমর্পণ না করে, তা হলে হামলা করা হবে। তালিবানরা আফগানিস্তানের ৩৩ প্রদেশ দখল করে নিলেও পঞ্জশির অটুট।

প্রতিরোধের পঞ্জশির
আহমেদ শাহ মাসুদের ছেলে আহমেদ মাসুদ আর নিজেকে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি বলে ঘোষণা করা অমরুল্লাহ সালেহ তালিবানকে কড়া টক্কর দিচ্ছেন। ওই এলকারা তালিবানের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রতীক হয়ে উঠেছে। যারা তালিবানি নেতৃত্ব মেনে নেয়নি।

বাবার দেখানো পথে
বলা যেতে পারে বাবার দেখানো পথেই লড়ছেন ছেলে। আহমেদ শাহ মাসুদের ছেলে আহমেদ মাসুদ সব সময় তালিবানদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। আফগানিস্তানকে সোভিয়েত থেকে দখলমুক্ত করার কাজে জোরদার লড়াই করেছেন। ২০০১ সালে তাঁকে খুন করা হয়। আল-কায়দা তাঁকে খুন করেছে বলে খবর।

 

Advertisement