scorecardresearch
 

US Presidential Election: প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে কমলাকে সমর্থন বারাক-মিশেলের, দিলেন বিশেষ বার্তা

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এবার ডোনাল্ড ট্রাম্প বনাম ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিসের দ্বৈরথ হতে পারে। ডেমক্র্যাটদের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা। ফোন করে কমলাকে দিলেন বিশেষ বার্তাও। 

Advertisement
বারাক ওবামা এবং কমলা হ্যারিস। বারাক ওবামা এবং কমলা হ্যারিস।
হাইলাইটস
  • কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
  • ফোন করে কমলাকে দিলেন বিশেষ বার্তাও। 
  • সেই মুহূর্ত এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন কমলা।

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এবার ডোনাল্ড ট্রাম্প বনাম ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিসের দ্বৈরথ হতে পারে। ডেমক্র্যাটদের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা। ফোন করে কমলাকে দিলেন বিশেষ বার্তাও। 

এক্স হ্যান্ডলে এই প্রসঙ্গে বারাক লিখেছেন, 'চলতি সপ্তাহের শুরুতে আমি এবং মিশেল আমাদের বন্ধু কমলা হ্যারিসকে ফোন করেছিলাম। আমরা ওকে বলেছি যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দারুণ প্রেসিডেন্ট হতে পারবে ও। আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। নভেম্বরে নির্বাচনে ওর জয়ের জন্য সব কিছু করতে প্রস্তুত।' ফোন কলের বিশেষ মুহূর্তও তুলে ধরেছেন বারাক। সেই মুহূর্ত এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন কমলাও। 

গত নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পকে হারিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন জো বাইডেন। ভাইস-প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন কমলা। এবার নির্বাচনী লড়াই থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাইডেন। তারপর থেকেই প্রেসিডেন্ট পদের লড়াইয়ে উঠে এসেছে কমলার নাম। এবার সেই নামে সিলমোহর দিলেন বারাক-মিশেল। 

আরও পড়ুন

কেন সরলেন বাইডেন?

একাধিকবার ভাষণ বা অফিসিয়াল কাজের সময় বাইডেনকে কিছুটা ক্লান্ত দেখিয়েছে। স্বাস্থ্য সমস্যার কারণেই এমনটা হচ্ছিল বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের। নির্বাচনের আগে নিয়মমাফিক, রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাটিক দলগুলির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং জো বাইডেনের মধ্যে প্রথম লাইভ ডিবেট হয়। সেখানেও কিছুটা ক্লান্ত দেখাচ্ছিল বাইডেনকে। এই ডিবেটের পরেই, নিউইয়র্ক টাইমস সম্পাদকীয়তে লিখেছিল যে, প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে তাঁর দেশের স্বার্থেই এই নির্বাচনের দৌড় থেকে সরে আসা উচিত। এর পরে, ডেমোক্র্যাট সমর্থকদেরও একাংশ বাইডেনকে সরে আসার দাবি জানিয়েছিলেন। কিন্তু বাইডেন এবং তাঁর প্রচার কমিটির তরফে সেই সময় বলা হয়েছিল যে,  তিনি পরাজয় মেনে নিতে প্রস্তুত নন। আবার ভোটে দাঁড়াবেন। কিন্তু শেষমেশ স্বাস্থ্যের কারণে সরে দাঁড়ালেন বাইডেন।
 

Advertisement

Advertisement