Donald Trump: ‘ড্রিল, বেবি, ড্রিল’, জ্বালানি তুলে আমেরিকা আরও ধনী হবে, বড় ঘোষণা ট্রাম্পের

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পরই দেশকে জ্বালানিতে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে 'জাতীয় জ্বালানি জরুরি অবস্থা' ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, "আমরা ড্রিল করব, বেবি, ড্রিল," যা তেল ও গ্যাস উৎপাদন বাড়ানোর জন্য তার অঙ্গীকারকে তুলে ধরে।

Advertisement
 ‘ড্রিল, বেবি, ড্রিল’, জ্বালানি তুলে আমেরিকা আরও ধনী হবে, বড় ঘোষণা ট্রাম্পের
হাইলাইটস
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পরই দেশকে জ্বালানিতে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে 'জাতীয় জ্বালানি জরুরি অবস্থা' ঘোষণা করেছেন।
  • তিনি বলেন, "আমরা ড্রিল করব, বেবি, ড্রিল," যা তেল ও গ্যাস উৎপাদন বাড়ানোর জন্য তার অঙ্গীকারকে তুলে ধরে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পরই দেশকে জ্বালানিতে স্বনির্ভর করার লক্ষ্যে 'জাতীয় জ্বালানি জরুরি অবস্থা' ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, "আমরা ড্রিল করব, বেবি, ড্রিল," যা তেল ও গ্যাস উৎপাদন বাড়ানোর জন্য তার অঙ্গীকারকে তুলে ধরে।

ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমেরিকানদের জ্বালানি খরচ কমাতে এবং উৎপাদন বাড়ানোর জন্য ফেডারেল জমিতে তেল খনন, নতুন পাইপলাইন তৈরি এবং বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ দ্রুত করা হবে।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র তেল উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। ২০২৪ সালে প্রতিদিন ১৩.২৩ মিলিয়ন ব্যারেল তেল উৎপাদনের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

ট্রাম্পের এই উদ্যোগ, বিশেষত তার ‘ড্রিল, বেবি, ড্রিল’ স্লোগান, পরিবেশবাদী গোষ্ঠী এবং জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে।

এই সিদ্ধান্তকে তার পূর্বসূরি জো বাইডেনের জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানোর প্রচেষ্টার বিপরীত পদক্ষেপ হিসেবে ধরা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এটি যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি উৎপাদন ও বৈশ্বিক বাজারে প্রভাব আরও বাড়াবে।


 

POST A COMMENT
Advertisement