Trump on China: চিনকে হারাবেন কীভাবে? মোদীর পাশে বসে যা বললেন ট্রাম্প

করোনা পরিস্থিতির পর থেকেই আমেরিকার সঙ্গে চিনের সম্পর্কের তাল কেটেছিল। তার পর পেরিয়ে গিয়েছে প্রায় ৫ বছর। দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমেরিকার দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন ট্রাম্প। দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর প্রথম বার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর চিন প্রসঙ্গে মুখ খুললেন ট্রাম্প। চিনকে কীভাবে হারাবেন, ইন্ডিয়া টুডের প্রশ্নের জবাবও দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। 

Advertisement
চিনকে হারাবেন কীভাবে? মোদীর পাশে বসে যা বললেন ট্রাম্পডোনাল্ড ট্রাম্প।
হাইলাইটস
  • চিন প্রসঙ্গে মুখ খুললেন ট্রাম্প।
  • চিনকে কীভাবে হারাবেন, ইন্ডিয়া টুডের প্রশ্নের জবাবও দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। 
  • মোদীর সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে ট্রাম্পকে প্রশ্ন করে ইন্ডিয়া টুডে।

করোনা পরিস্থিতির পর থেকেই আমেরিকার সঙ্গে চিনের সম্পর্কের তাল কেটেছিল। তার পর পেরিয়ে গিয়েছে প্রায় ৫ বছর। দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমেরিকার দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন ট্রাম্প। দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর প্রথম বার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর চিন প্রসঙ্গে মুখ খুললেন ট্রাম্প। চিনকে কীভাবে হারাবেন, ইন্ডিয়া টুডের প্রশ্নের জবাবও দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট। 


চিন প্রসঙ্গে কী বলেছেন ট্রাম্প?

মোদীর সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে ট্রাম্পকে প্রশ্ন করে ইন্ডিয়া টুডে। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যে যদি এতটা কঠোর হন আপনি, তা হলে চিনকে কীভাবে হারাবেন? এই প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, 'আমরা যে কাউকে হারাতে পারি। কিন্তু কাউকে হারানো আমাদের প্রবৃত্তি নয়। আমরা সঠিক দিশা নিয়ে কাজ করছি এবং ভাল কাজ করছি।'

এই প্রসঙ্গে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট আরও বলেছেন, 'অতীতে ৪ বছর আমরা দারুণ কাজ করেছিলাম। মাঝখানে একটা বাজে সরকার (বাইডেন সরকার) এসেছিল। এখন আবার আমরা ভাল কাজ করার দিকে অগ্রসর হচ্ছি।'

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে চিন প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেছেন, 'আমি মনে করি চিনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খুব ভাল হবে। করোনার আগে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুবই ভাল ছিল।' রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, চিন বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। আমি মনে করি তারা ইউক্রেন এবং রাশিয়ার সঙ্গে এই যুদ্ধ শেষ করতে সাহায্য করতে পারে।

অন্য দিকে, বাংলাদেশে ক্ষমতার পালাবদল নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল ট্রাম্পকে। একজন সাংবাদিক ট্রাম্পকে জিজ্ঞাসা করেন, বাংলাদেশ সম্পর্কে আপনি কী বলতে চান, কারণ আমরা দেখেছি, বাইডেন প্রশাসনের সময় আমেরিকা কীভাবে কাজ করছিল? তারপর মহম্মদ ইউনূস জর্জ সোরোসের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। এই প্রেক্ষাপটে আপনি বাংলাদেশ সম্পর্কে কী বলতে চান? এ প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, সেখানে আমাদের দেশের কোনও ভূমিকা নেই। এই প্রসঙ্গে ট্রাম্প আরও বলেন, 'আমাদের দেশের কোনও ভূমিকা নেই। এটি এমন একটি ইস্যু যার ওপর প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন এবং বহু বছর ধরে এটি নিয়ে কাজ করেছেন...আমি এখন প্রধানমন্ত্রীর হাতে বাংলাদেশ ছেড়ে দিচ্ছি।' ট্রাম্প যখন এ কথা বলেন, তখন তাঁর পাশেই বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
 

Advertisement

POST A COMMENT
Advertisement