scorecardresearch
 

Russia's Doomsday Weapon: রাশিয়ার নৌবহরে শামিল এই পরমাণু মিসাইল, এটি নাকি মৃত্যুর পরোয়ানা

রাশিয়ার প্যাসিফিক ফ্লিটে পাঁচটি সাবমেরিন রয়েছে। উত্তরাঞ্চলীয় নৌবহরে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে দুটিকে। আগামী দশকের শুরুতে বোরেই শ্রেণির সাবমেরিনেও এগুলি মোতায়েন করা হবে। এরপর মোট ১২টি সাবমেরিনে এই ক্ষেপণাস্ত্র লাগানো হবে। বোরেই শ্রেণির সাবমেরিনটিতে ১৬টি সাইলো রয়েছে। যার অর্থ এটি ১৬টি বুলাভা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র রাখতে পারে।

Advertisement
রাশিয়ার নৌবহরে শামিল এই পরমাণু মিসাইল, এটি নাকি মৃত্যুর পরোয়ানা রাশিয়ার নৌবহরে শামিল এই পরমাণু মিসাইল, এটি নাকি মৃত্যুর পরোয়ানা

Russia আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের নৌবাহিনীতে শামিল করল RSM-56 Bulava পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র। যা মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এটি সাবমেরিন ক্রুজার ইউরি ডলগোর্কিতে ইনস্টল করা হয়েছে। এটি রাশিয়ার সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণ করা পারমাণবিক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। বর্তমানে রাশিয়া তার সাতটি সাবমেরিনে এই ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করেছে।

রাশিয়ার প্যাসিফিক ফ্লিটে পাঁচটি সাবমেরিন রয়েছে। উত্তরাঞ্চলীয় নৌবহরে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে দুটিকে। আগামী দশকের শুরুতে বোরেই শ্রেণির সাবমেরিনেও এগুলি মোতায়েন করা হবে। এরপর মোট ১২টি সাবমেরিনে এই ক্ষেপণাস্ত্র লাগানো হবে। বোরেই শ্রেণির সাবমেরিনটিতে ১৬টি সাইলো রয়েছে। যার অর্থ এটি ১৬টি বুলাভা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র রাখতে পারে।

রাশিয়ার নৌবহরে শামিল এই পরমাণু মিসাইল, এটি নাকি মৃত্যুর পরোয়ানা

বর্তমানে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বুলাভা ক্ষেপণাস্ত্রের তিনটি ধাপ রয়েছে। এটি একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যা কঠিন জ্বালানিতে চলে। এটি প্রায় ৩৮ ফুট লম্বা। ওয়ারহেড ইনস্টল করার পরে, এর দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এতে ৬ থেকে ১০টি এমআইআরভি অস্ত্র বসানো যাবে। সব ১০০ থেকে ১৫০ কিলোটন পরমাণু বোমা।

আরও পড়ুন

এই ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ৮৩০০ থেকে ১৫ হাজার কিলোমিটার বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু এর গতি কোথাও প্রকাশ করা হয়নি। রাশিয়া তার সীমান্ত থেকে এই ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করলে তা বিশ্বের যে কোনও কোণায় পৌঁছাতে পারে। সেটা আমেরিকা হোক বা অস্ট্রেলিয়া। ২০০৪ সালে এটির প্রথম পরীক্ষা করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর অনেক ধরনের প্রযুক্তিগত ও নকশার সমস্যা দেখা দেয়। সেগুলোকে উন্নত করার কাজ শুরু হয়। তারপর ২০১০ সালে, এটি হোয়াইট সাগরে টাইফুন শ্রেণির সাবমেরিন দিমিত্রি ডনস্কোই থেকে নিক্ষেপ করা হয়েছিল। এই পরীক্ষা সফল হয়েছে। এর পরে, শেষ সফল পরীক্ষাটি ২০১৮ সালে হয়েছিল।

Advertisement

 

Advertisement