scorecardresearch
 

Pakistani Beggars and Pickpockets: 'ভিক্ষুক-পকেটমারদের আমাদের দেশে পাঠাবেন না,' পাকিস্তানকে সতর্ক করল সৌদি আরব

Pakistani Beggars and Pickpockets: পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদ আর জঙ্গি সরবরাহ করার জন্য বিশ্বজুড়ে নিন্দিত এবং ভারত খোদ তার সবচেয়ে বড় শিকার! সন্ত্রাসবাদ আর জঙ্গি ছাড়াও পাকিস্তান চিনে গাধাও রফতানি করে। পাকিস্তানের রফতানি এই বিচিত্র তালিকায় তালিকায় এবার যুক্ত হয়েছে ভিক্ষাজীবী এবং পকেটমারের দল!

Advertisement
মক্কার পবিত্র মসজিদের ভেতর থেকে গ্রেফতার হওয়া ভিক্ষাজীবী এবং পকেটমারদের অধিকাংশই পাকিস্তানি। মক্কার পবিত্র মসজিদের ভেতর থেকে গ্রেফতার হওয়া ভিক্ষাজীবী এবং পকেটমারদের অধিকাংশই পাকিস্তানি।
হাইলাইটস
  • পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদ আর জঙ্গি সরবরাহ করার জন্য বিশ্বজুড়ে নিন্দিত এবং ভারত খোদ তার সবচেয়ে বড় শিকার!
  • সন্ত্রাসবাদ আর জঙ্গি ছাড়াও পাকিস্তান চিনে গাধাও রফতানি করে।
  • পাকিস্তানের রফতানি এই বিচিত্র তালিকায় তালিকায় এবার যুক্ত হয়েছে ভিক্ষাজীবী এবং পকেটমারের দল!

Pakistani Beggars and Pickpockets: পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদ আর জঙ্গি সরবরাহ করার জন্য বিশ্বজুড়ে নিন্দিত এবং ভারত খোদ তার সবচেয়ে বড় শিকার! সন্ত্রাসবাদ আর জঙ্গি ছাড়াও পাকিস্তান চিনে গাধাও রফতানি করে। পাকিস্তানের রফতানি এই বিচিত্র তালিকায় তালিকায় এবার যুক্ত হয়েছে ভিক্ষাজীবী এবং পকেটমারের দল!

সমস্যাটি এমন জায়গায় পৌঁছেছে যে, সৌদি আরব এবং ইরাকের মতো দেশগুলি এখন ভিক্ষাজীবী এবং পকেটমারদের সে সব দেশে পাঠানো বন্ধ করার জন্য পাকিস্তান সরকারকে অনুরোধ করেছে, সতর্ক করেছে। শুধু তাই নয়, মক্কার পবিত্র মসজিদের ভেতর থেকে গ্রেফতার হওয়া ভিক্ষাজীবী এবং পকেটমারদের অধিকাংশই পাকিস্তানি।

বর্তমানে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি, দারিদ্র, খাদ্য ও জ্বালানির আকাশ ছোঁয়া দামের কারণে এখন সবচেয়ে বেশি ভুগছে পাকিস্তানের মানুষ। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তান থেকে বিপুল সংখ্যক ভিক্ষুক পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলিতে ছুটে আসছে। সম্প্রতি সৌদি আরব এবং ইরাকের মতো দেশগুলি পাকিস্তানিদের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

আরও পড়ুন

পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলিতে আটক সমস্ত ভিক্ষাজীবীদের ৯০ শতাংশই পাকিস্তানের এবং এই ভিক্ষুকরা এখন ইরাক ও সৌদি আরবের জেলে বন্দী রয়েছেন। ওভারসিজ পাকিস্তানিদের সেক্রেটারি জিশান খানজাদা এই তথ্য জানিয়েছেন।

পাকিস্তানের জিও নিউজ উর্দু খানজাদাকে উদ্ধৃত করে বলেছেন, “ইরাক ও সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতরা আমাদের বলেছেন যে, পাকিস্তানি ভিক্ষুকরা ওমরাহ ভিসায় জিয়ারত-এর (তীর্থযাত্রী) ছদ্মবেশে বিদেশ ভ্রমণ করে এবং পরে রাস্তায় ভিক্ষা করতে শুরু করে।”

জিশান খানজাদা স্থায়ী কমিটিকে জানান যে প্রায় ১ কোটি পাকিস্তানি নাগরিক বিদেশে বসবাস করছেন, যাদের একটা বড় অংশ ভিক্ষাবৃত্তিতে জড়িত। এই ব্যক্তিরা ভিসা পায় এবং তারপরে অন্য দেশে ভিক্ষাবৃত্তি করেন। তিনি জানান, পাকিস্তান থেকে মধ্যপ্রাচ্যের ফ্লাইটগুলি প্রায়শই এই ভিক্ষাজীবীতেই ভরে যায়।

Advertisement

পাকিস্তানের দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরাহীতে ১৬ লক্ষ এবং কাতারে ২ লক্ষ পাকিস্তানি রয়েছেন। এছাড়াও, ইরাক এবং সৌদি আরবের কূটনীতিকরা দাবি করেছেন যে, তাদের জেলগুলি পাকিস্তানি ভিক্ষুকরাই ভরিয়ে রেখেছে যা বিশ্বে পাকিস্তানের জন্য অত্যন্ত লজ্জার!

Advertisement