Sheikh Hasina’s Niece Tulip: ফ্ল্যাট-বিতর্কের জের, ব্রিটেনে মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা হাসিনার বোনঝি টিউলিপের

লন্ডনে ফ্ল্যাট-বিতর্কে অবশেষে মন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শেখ হাসিনার বোনঝি টিউলিপ সিদ্দিক। মঙ্গলবার ব্রিটেনের ট্রেজারি মিনিস্টার পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন টিউলিপ। এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট নেওয়া নিয়ে বিতর্কের জেরে শেষ পর্যন্ত ইস্তফা দিলেন তিনি। এই বিতর্ক যাতে ব্রিটিশ সরকারের কাজে প্রভাব না ফেলে সে কারণেই তাঁর পদত্যাগ বলে জানিয়েছেন টিউলিপ। 

Advertisement
ফ্ল্যাট-বিতর্কের জের, ব্রিটেনে মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা হাসিনার বোনঝি টিউলিপেরশেখ হাসিনা ও টিউলিপ সিদ্দিক।
হাইলাইটস
  • লন্ডনে ফ্ল্যাট-বিতর্কে অবশেষে মন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শেখ হাসিনার বোনঝি টিউলিপ সিদ্দিক।
  • মঙ্গলবার ব্রিটেনের ট্রেজারি মিনিস্টার পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন টিউলিপ।
  • এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট নেওয়া নিয়ে বিতর্কের জেরে শেষ পর্যন্ত ইস্তফা দিলেন তিনি।

লন্ডনে ফ্ল্যাট-বিতর্কে অবশেষে মন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিলেন শেখ হাসিনার বোনঝি টিউলিপ সিদ্দিক। মঙ্গলবার ব্রিটেনের ট্রেজারি মিনিস্টার পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন টিউলিপ। এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট নেওয়া নিয়ে বিতর্কের জেরে শেষ পর্যন্ত ইস্তফা দিলেন তিনি। এই বিতর্ক যাতে ব্রিটিশ সরকারের কাজে প্রভাব না ফেলে সে কারণেই তাঁর পদত্যাগ বলে জানিয়েছেন টিউলিপ। 

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমারকে লেখা পদত্যাগপত্রে টিউলিপ উল্লেখ করেছেন, 'আমি আশ্বস্ত করতে চাই যে, স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেছি এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করে যাব। তবে এটা স্পষ্ট যে, ট্রেজারিতে ইকনোমিক সেক্রেটারি হিসাবে কাজ চালিয়ে যাওয়া সরকারের কাজে বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে...তাই আমি আমার পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছি।'
টিউলিপের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, দুঃখের সঙ্গে এটা গ্রহণ করতে হচ্ছে। তবে টিউলিপের জন্য দরজা খোলা থাকছে। 

সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয় যে, উত্তর লন্ডনে টিউলিপের একটি ফ্ল্যাট তাঁর বোন আজমিনাকে দেওয়া হয়েছে। মধ্য লন্ডনে আর একটি ফ্ল্যাটও ব্রিটিশ এমপিকে দিয়েছেন এক ব্যবসায়ী। ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে হাসিনার দল আওয়ামী লিগের যোগ রয়েছে। 
এ-ও দাবি করা হয়েছে যে, বিনামূল্যে ওই ফ্ল্যাটগুলি দেওয়া হয়েছে। যা নিয়েই বিতর্ক। 

এই ঘটনায় কনডারভেটিভ পার্টির নেতা কেমি ব্যাডেনোচ বলেছেন, 'এটা স্পষ্ট যে দুর্নীতি দমনকারী মন্ত্রী কতটা অক্ষম ছিলেন। তবুও নিজের ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে রক্ষা করতে বিচলিত ছিলেন কিয়ের স্টারমার।'

অন্য দিকে, হাসিনার প্রত্যর্পণ চেয়ে ভারতকে আবেদন জানিয়েছে বাংলাদেশের ইউনূস সরকার। তবে এখনও ভারতেই রয়েছেন হাসিনা। সম্প্রতি, হাসিনার ভারতে থাকার ভিসার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। যা একেবারেই ভাল চোখে দেখছে না বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। 


 

POST A COMMENT
Advertisement