scorecardresearch
 

Mainul Ahsan Noble: আবারও বিতর্কে নোবেল, এবার ফেসবুকে দিলেন অশ্লীল ভিডিও-ছবি!

Mainul Ahsan Noble: বিতর্ক আর নোবেলর সম্পর্ক বহু পুরনো। যেখানেই বিতর্ক সেখানেই মইনুল আহসান নোবেল। মাদক বিতর্ক থেকে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে করা অপমানজনক মন্তব্য, সবেতেই নাম জড়িয়েছে সা রে গা মা পা খ্যাত বাংলাদেশের বিতর্কিত গায়কের। আবারও সেই আলোচনার কেন্দ্রে নোবেল।

Advertisement
মইনুল আহসান নোবেল মইনুল আহসান নোবেল
হাইলাইটস
  • বিতর্ক আর নোবেলর সম্পর্ক বহু পুরনো। যেখানেই বিতর্ক সেখানেই মইনুল আহসান নোবেল।

বিতর্ক আর নোবেলর সম্পর্ক বহু পুরনো। যেখানেই বিতর্ক সেখানেই মইনুল আহসান নোবেল। মাদক বিতর্ক থেকে রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে করা অপমানজনক মন্তব্য, সবেতেই নাম জড়িয়েছে সা রে গা মা পা খ্যাত বাংলাদেশের বিতর্কিত গায়কের। আবারও সেই আলোচনার কেন্দ্রে নোবেল। গায়কের ভেরিফায়েড ফেসুবক প্রোফাইলের স্টোরিতে পোস্ট করা হয়েছে বেশ কিছু অশ্লীল ছবি। শুধু তাই নয়, সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়েছে বেশ কিছু অশালীন ভিডিও। যা নিয়ে নোবেলকে পড়তে হয়েছে তীব্র কটাক্ষের মুখে। 

যদিও কেন নোবেলের ফেসুবক পেজে এ ধরনের পোস্ট তা নিয়ে গায়কের পক্ষ থেকে কোনও বক্তব্য শোনা যায়নি। জানা গিয়েছে, নোবেলের সোশ্যাল মিডিয়া পেজটি কেউ বা কারা হ্যাক করে নিয়েছে নাকি। যদিও এই ভিডিও বা ছবি নোবেলের ফেসবুক থেকে পরে মুছে দেওয়া হয়। আর সেখান থেকেই অশালীন পোস্ট করা হয়েছে। এটাই প্রথম নয়, এর আগেও নোবেল একাধিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। 

কিছু মাস আগেই বাংলাদেশের এক কলেজে গান গাইতে গিয়ে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে মঞ্চে উঠে অভব্য আচরণ করতে শুরু করে দেন নোবেল। সেই নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। তিন মাস আগে গায়কের ব্যবহারের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন তাঁর স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। ঢাকার মতিঝিল থানায় গায়কের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা হয়। সেই অভিযোগে আটকও করে পুলিশ। মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে বলেছিলেন, “গান গাওয়ার কথা বলে গান না গাওয়ায় নোবেলের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।” এই ঘটনার পর প্রকাশ্যে আসে স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর ঝামেলার কথাও। পরে বিবাহ বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেন সালসাবিল।  

আরও পড়ুন

এর আগে নোবেল নিজেই তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পেজে স্বীকার করেছিলেন যে ড্রাগসের কারণে তাঁর জীবন বরবাদ হয়ে গিয়েছে। নোবেল ফের একটা সুন্দর জীবন ফেরত চান। যদিও সালসাবিল জানিয়েছিলেন যে তিনি নোবেলকে ডিভোর্স দেওয়ার আগে শেষবারের মতো জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে নোবেল মাদক দ্রব্য ছাড়বেন কিনা, গায়ক তখন স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে সে কখনও মাদক ছাড়বে না। 

Advertisement

Advertisement