scorecardresearch
 
Advertisement
বলিউড

ডিভোর্স না নিয়েও আলাদাই থেকেছেন এই বলি সেলেবরা

ডিভোর্স না নিয়েও আলাদাই থেকেছেন এই বলি সেলেবরা
  • 1/7

বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে সেলেবদের সম্পর্ক ভাঙা-গড়ার খবর আসতেই থাকে। এমন অনেক কাপল আছেন যারা প্রেম সম্পর্কের পর পর বিয়ে করেছেন, কিন্তু তাদের বিয়ের পরিণতি খুব ভালো হয়নি। কেউ কেউ ডিভোর্স করেছেন, আবার কেউ কেউ আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু বলিউড দম্পতির কথা, যাঁরা ডিভোর্স না করেও আলাদাই থেকেছেন।

রণধীর কাপুর-ববিতা
  • 2/7

রণধীর কাপুর-ববিতা

এক সময় রণধীর কাপুর এবং ববিতার মধ্যে প্রেম নিয়ে আলোচনা হত। ১৯৭১ সালে তাঁরা বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু বিয়ের পর, যখন কাপুর পরিবার ববিতাকে বলেছিল যে তাঁকে চলচ্চিত্রে কাজ ছেড়ে দিতে হবে, তখন পরিস্থিতি খারাপ হতে শুরু করে। এর সঙ্গে, অনেক রিপোর্টে এটাও প্রকাশ পেয়েছে যে, মদ্যপানের আসক্তি এবং রণধীর কাপুরের রাগী স্বভাবের কারণে তাদের সম্পর্কের মধ্যে ফাটল দেখা দিয়েছে। ১৯৮৮ সাল থেকে এই দম্পতি আলাদাভাবে বসবাস শুরু করেন এবং এখন তাঁদের শুধুমাত্র কিছু বিশেষ অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা যায়।

গুলজার-রাখি
  • 3/7

গুলজার-রাখি

গুলজার যখন রাখিকে বিয়ে করেছিলেন, তখন রাখির একটি বিয়ে ইতিমধ্যেই ভেঙে গিয়েছিল। ১৯৭৩ সালে দুজনেই বিয়ে করেন। প্রতিবেদন অনুসারে, সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল কিন্তু যখন গুলজার রাখিকে কাস্ট না করে শর্মিলা ঠাকুরকে  মৌসম ছবির জন্য কাস্ট করেন, তখন দুজনের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। এক বছর পর, দম্পতি পৃথকভাবে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেন এবং তারপর থেকে তাঁরা আলাদাভাবে বসবাস করছেন।

Advertisement
রাজেশ খান্না-ডিম্পল কাপাডিয়া
  • 4/7

রাজেশ খান্না-ডিম্পল কাপাডিয়া

রাজেশ খান্না এবং ডিম্পল কাপাডিয়ার বিয়ে সবসময়ই আলোচিত। যখন তাদের দুজনের বিয়ে হয়েছিল, তখন ডিম্পল কাপাডিয়া ইন্ডাস্ট্রিতে একজন নবাগত এবং রাজেশ খান্না ইন্ডাস্ট্রির একজন বড় সুপারস্টার। দুজনের বয়সের ব্যবধানও ছিল বিশাল। কিন্তু বিয়ের পর দুজনের মধ্যে মতানৈক্য বাড়তে থাকে। উভয়ের মতাদর্শই পরস্পরের সাথে মেলে না। ১৯৮২ সালে, দুজনেই আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। দুজনেই আলাদাভাবে বসবাস শুরু করেছিলেন কিন্তু এই দম্পতির কখনও ডিভোর্স হয়নি। রাজেশ খান্নার শেষ দিনগুলিতে ডিম্পল কাপাডিয়া তাঁর সঙ্গেই ছিলেন।

মহিমা চৌধুরী-ববি মুখোপাধ্যায়
  • 5/7

মহিমা চৌধুরী-ববি মুখোপাধ্যায়

অভিনেত্রী মহিমা চৌধুরী ২০০৬ সালে স্থপতি ববি মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেন। ববি ইতিমধ্যেই তখন ডিভোর্সি ছিলেন। তাদের দুজনের বিয়েতে সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল যে ২০১১ সাল থেকে তাদের দুজনের বিচ্ছেদের গুজব আসতে শুরু করে। ২০১১ সালেই ঘোষণা করা হয়েছিল যে আদর্শগত পার্থক্যের কারণে এই দম্পতি এখন আলাদা থাকবেন। এখনও দুজনের ডিভোর্স হয়নি। তারা আলাদাভাবে বসবাস করেন এবং তাদের সন্তানের দেখাশোনা করেন।

সঙ্গীতা বিজলানি-মহম্মদ আজারউদ্দিন
  • 6/7

সঙ্গীতা বিজলানি-মহম্মদ আজারউদ্দিন

অভিনেত্রী সঙ্গীতা বিজলানি ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহম্মদ আজহারউদ্দিনকে বিয়ে করেন। দুজনেই ১৯৯৬ সালে বিয়ে করেছিলেন। আগে খবর ছিল যে সঙ্গীতা বিজলানি বলিউড সুপারস্টার সালমান খানকে বিয়ে করতে চলেছেন। কিন্তু এটা হয়নি। যদি প্রতিবেদনগুলিকে বিশ্বাস করা হয়, তবে উভয়ের বিয়ের কার্ড ছাপানোর কথাও ছিল। কিন্তু পরে সঙ্গীতা মহম্মদ আজহারউদ্দিনকে বিয়ে করেন। উভয়ের বিয়ে ১৪ বছর স্থায়ী হয় এবং ২০১০ সালে দুজনেই আলাদা হয়ে যান। এখনও দুজনেই আলাদা কিন্তু তারা কখনও একে অপরকে ডিভোর্স দেননি।

আমির খান-কিরণ রাও
  • 7/7

আমির খান-কিরণ রাও

এই তালিকায় নতুন নাম হল আমির খান এবং কিরণ রাও। দুজনেই কিছুদিন আগে তাদের বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে সবাইকে অবাক করে দিয়েছিলেন। ২০০৬ সালে বিয়ে করেছিলেন এবং ২০২১ সালে আলাদা হন। ১৫ বছর একসাথে কাটিয়েছেন তাঁরা। এই বিয়ে থেকে তার একটি ছেলেও আছে। এই দম্পতি এখন আলাদাভাবে বসবাস করবেন এবং একসঙ্গে তাদের ছেলেকে বড় করবেন। এ ছাড়াও, বিয়ের সময় তাঁরা যে এনজিওর অংশীদার ছিলেন তাঁরা, সেগুলিও একইভাবে চলতে থাকবে।

Advertisement