তিনি গ্লোবাল স্টার। নিক জোনাসের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মার্কিন মুলুকেই পাকাপাকি ভাবে থাকছেন গত কয়েক বছর ধরে। লম্বা সফর তৈরি করে বলিউডের সঙ্গে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া হলিউডেও নিজের জমি শক্ত করেছেন।
এত বছরের কেরিয়ারে বেশ কিছু চড়াই উতরাই দেখেছেন প্রিয়াঙ্কা। একদিকে যেমন বহু সুপারহিট ব্লকবাস্টার ছবির সঙ্গে তাঁর নাম জড়িয়ে রয়েছে। অন্য দিকে বেশ কিছু সুপারফ্লপ ছবিতেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। সুযোগ পেলে অবশ্যই সেই সব ছবি নিজের কেরিয়ার থেকে মুছে ফেলতে চাইবেন পিগ্গি চপস। দেখে নিন এমনই কিছু ছবি।
চমকু
২০০৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল ছবিটি। প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে লিড রোলে ছিলেন ববি দেওল। ভীষণ বাজে ভাবে ছবিটি ফ্লপ করে। অনেকে জানেনও না ছবি কবে থিয়েটারে এসেছে আর চলে গিয়েছে।
প্যায়ার ইমপসিবল
যশরাজ ব্যানারে উদয় চোপড়ার সঙ্গে প্রিয়াঙ্কার ছবি। ছবিটি দেখা দর্শকদের পক্ষে একেবারেই পসিবল হয়নি। গান থেকে চিত্রনাট্য এবং অভিনয় কোনওটাই পাতে দেওয়ার মতো ছিল না।
তেরি মেরি কাহানি
প্রিয়াঙ্কার চোপড়ার সঙ্গে শাহিদ কাপুর ছিলেন ছবিতে। সে সময় করিনার সঙ্গে ব্রেক আপের পর প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন শাহিদ। অফ স্ক্রিনের সঙ্গে সঙ্গে অন স্ক্রিনেও এই জুটিকে দর্শকরা একেবারে পছন্দ করেননি। ছবি পরিচালনা করেছিলেন কুণাল কোহলি।
লাভ স্টোরি ২০৫০
২০০৮ সালে প্রযোজক হ্যারি বাওয়েজার ছেলে হরমন বাওয়েজার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িেছিলেন প্রিয়াঙ্কা। এই জুটিকে নিয়েই তৈরি হয়েছিল এই সায়েন্স ফিকশন ছবি। ছবির চর্চাও ছিল বেশ ভালো। কয়েকটি গানও বেশ হিট হয়। তবে ছবি একেবারেই চলেনি।
হোয়াটস ইওর রাশি
২০০৯ সালে হরমন বাওয়েজার সঙ্গে প্রিয়াঙ্কার দ্বিতীয় ছবি ছিল এটি। ছবিতে এক সঙ্গে ১২টি চরিত্রে অভিনয় করেন প্রিয়াঙ্কা। পরিচালনা করেছিলেন আশুতোষ গোয়াড়েকর। তবে ১২ জন প্রিয়াঙ্কাও ছবিটি বাঁচাতে পারেনি।
দ্রোণা
সুপারহিরো মুভিতে অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে দেখআ গিয়েছিল প্রিয়াঙ্কাকে। তবে সুপার ফ্লপ হওযা থেকে এই জুটি বাঁচাতে পারেননি ছবিটিকে। তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ৪৫ কোটি টাকা। বক্স অফিসে মাত্র ১৫ কোটি টাকা রোজগার ছিল ছবির।