scorecardresearch
 

Panama Papers Leak: দিল্লির ED-র দফতরে পৌঁছলেন ঐশ্বর্য, করা হল জিজ্ঞাসাবাদ

এই সমন পাঠানো হয়েছিল ৯ই নভেম্বর 'প্রতিক্ষা' অর্থাৎ বচ্চন পরিবারের বাসভবনে। ১৫ দিনের মধ্যে এর জবাব চাওয়া হয়েছে। ঐশ্বর্য ইডিকে ইমেলের মাধ্যমে উত্তর দিয়েছেন। মামলার তদন্তকারী এসআইটি-তে ইডি, আয়কর এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

Advertisement
ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন
হাইলাইটস
  • মামলায় ঐশ্বর্যকে তলব করেছিল ইডি।
  • এই সমন পাঠানো হয়েছিল ৯ই নভেম্বর 'প্রতিক্ষা' অর্থাৎ বচ্চন পরিবারের বাসভবনে।
  • ১৫ দিনের মধ্যে এর জবাব চাওয়া হয়েছিল।

পানামা পেপারস লিক মামলায় (Panama Papers Leak) ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে (Aishwarya Rai Bachchan) তলব করা হয়েছে। তাঁকে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে। ঐশ্বর্য জিজ্ঞাসাবাদে যোগ দিতে ইডি-র দিল্লি অফিসে পৌঁছেছিলেন। সম্প্রতি এই মামলায় অভিষেক বচ্চনকেও তলব করেছিল ইডি।

ঐশ্বর্য রাই বচ্চনকে এর আগে সমন করা হয়েছিল, কিন্তু দুবারই তিনি নোটিশ স্থগিত করার অনুরোধ করেছিলেন। পানামা পেপারস ফাঁস তদন্তকারী বিশেষ তদন্তকারী দলের সামনে এই অনুরোধ করা হয়েছিল।

ফেমা মামলায় ঐশ্বর্যকে তলব করেছিল ইডি। এই সমন পাঠানো হয়েছিল ৯ই নভেম্বর 'প্রতিক্ষা' অর্থাৎ বচ্চন পরিবারের বাসভবনে। ১৫ দিনের মধ্যে এর জবাব চাওয়া হয়েছে। ঐশ্বর্য ইডিকে ইমেলের মাধ্যমে উত্তর দিয়েছেন। মামলার তদন্তকারী এসআইটি-তে ইডি, আয়কর এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।


পানামা পেপার লিক কী?

পানামা পেপারস লিক মামলায় একটি কোম্পানির (Mossack Fonseca) আইনি নথি ফাঁস হয়েছে। এই তথ্যটি ৩ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে পানামা পেপারস নামে জার্মান সংবাদপত্র Süddeutsche Zeitung (SZ) দ্বারা প্রকাশিত হয়েছিল। এতে ভারত-সহ ২০০টি দেশের রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, সেলিব্রিটিদের নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল, যাদের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ১৯৭৭ সাল থেকে ২০১৫ সালের শেষ পর্যন্ত এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।

তালিকায় প্রায় ৫০০ জন ভারতীয়ের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে ঐশ্বর্য ছাড়াও অমিতাভ বচ্চন, অজয় ​​দেবগনের নামও ছিল।


হরিশ সালভে, বিজয় মালিয়ার নামও ছিল

দেশের প্রাক্তন সলিসিটর জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হরিশ সালভে, পলাতক ব্যবসায়ী বিজয় মালিয়া, মোস্ট ওয়ান্টেড ক্রিমিনাল ইকবাল মির্চির নামও এতে অন্তর্ভুক্ত ছিল।

এমনকি বিষয়টি সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত পৌঁছেছে। এরপর কেন্দ্রীয় সরকার এই বিষয়ে একটি মাল্টি এজেন্সি গ্রুপ (এমএজি) গঠন করেছিল। এর মধ্যে রয়েছে CBDT, RBI, ED এবং FIU। এমএজি সমস্ত নাম খতিয়ে দেখছিল এবং কালো টাকা ও কেন্দ্রীয় সরকারের তদন্তের জন্য গঠিত এসআইটি-কে রিপোর্ট দেয়।

Advertisement

 

Advertisement