প্রয়াত অস্কারজয়ী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা Sidney Poitier, বয়স হয়েছিল ৯৪

কিছু মানুষ মৃত্যুর পরেও অমর হয়ে থাকেন। কখনও তাঁদের ব্যক্তিত্বের কারণে আবার কখনও তাঁদের ফেলে যাওয়া কাজের ছাপের কারণে। প্রবীণ অভিনেতা সিডনি পোয়টার, হলিউড সিনেমা জগতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। পার্থিব জগৎ থেকে বিদায় নিয়েছেন তিনি। সিডনি পোয়টার ছিলেন প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা যিনি সেরা অভিনয়ের জন্য অস্কার জয় করেছিলেন।

Advertisement
প্রয়াত অস্কারজয়ী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা Sidney Poitierসিডনি পোয়টার
হাইলাইটস
  • প্রয়াত প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অস্কারজয়ী অভিনেতা Sidney Poitier
  • মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর
  • বাহামাসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবার সিডনি পোয়াটির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে

কিছু মানুষ মৃত্যুর পরেও অমর হয়ে থাকেন। কখনও তাঁদের ব্যক্তিত্বের কারণে আবার কখনও তাঁদের ফেলে যাওয়া কাজের ছাপের কারণে। প্রবীণ অভিনেতা সিডনি পোয়টার (Sydney Poitier), হলিউড সিনেমা জগতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। সিডনি সিডনি পোয়টার ছিলেন প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা যিনি সেরা অভিনয়ের জন্য অস্কার জয় করেছিলেন। বৃহস্পতিবার, প্রবীণ অভিনেতা সিডনি পোয়াটির শেষ নিঃশ্বাস (Death) ত্যাগ করেছেন। অভিনেতার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন বাহামাসের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী চেস্টার কুপার। 

মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর। বাহামাসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবারসিডনি পোয়টারের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন তাবড় তাবড় অভিনেতা, অভিনেত্রী, তারকারা।

অনুপ্রাণিত প্রজন্ম

১৯৬৪ সালে 'লিলিস অফ দ্য ফিল্ড' ছবিতে সেরা অভিনয়ের জন্য অস্কার জিতেছিলেন তিনি। তিনিই প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি যিনি অস্কার জিতে নেন। নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সময় তাঁর কাজ যুব প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছিল। তাঁর পথ অনুসরণ করেই  অন্যান্য কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের জীবন পরিবর্তন হতে শুরু করেছিল। তাঁকে অনুপ্রেরণা মনে করতেন অনেকেই।

সিডনির বিখ্যাত কিছু চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে 'লিলিস অফ দ্য ফিল্ড', 'দ্য ডিফিয়েন্ট ওয়ানস', 'এ প্যাচ অফ ব্লু', 'এ রেজিন ইন দ্য সান' প্রভৃতি। ১৯৬৭-তে থিয়েটার মালিকরা তাঁকে বছরের ১ নম্বর হিসেবেও তারকা ঘোষণা করা হয়েছিল। 

 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

A post shared by Dana (@retro_wannabe)

বারাক ওবামা তাঁকে সম্মান জানিয়েছিলেন

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সিডনিকে ২০০৯ সালে প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম প্রদান করেন। ওবামার মতে, 'সিডনি শুধু মানুষকে বিনোদনই দেয়নি,তাঁর দিক নির্দেশনাও রুপোলি পর্দায় শক্তি দেখিয়েছে।'
 

POST A COMMENT
Advertisement